রংপুর ব্যুরো
রংপুর বিভাগের দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৬৭ দশমিক ৩ শতাংশ। মোট জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫ হাজার ৬২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৭ হাজার ৫শ'১৬ ও ছাত্রী হচ্ছে ৭ হাজার ৫শ' ৪৬ জন। রংপুর জিলা স্কুল থেকে ২শ' ৪২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এদের মধ্যে ২শ' ৪২ জন পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ' ৫৮ জন।
রংপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২শ' ৭১ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২শ' ৬৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ' ৫৩ জন। রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার ৫শ' ৪৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫শ' ৪২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩শ' ৩০ জন।
রংপুর কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২শ' ৯০ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২শ' ৮৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ' ২০ জন।
রংপুর পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার ৪শ' ৯১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪শ' ৮০ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২শ' ৯৪ জন। দ্য মিলেনিয়াম স্টারস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার ১শ' ৩৫ জন পরীক্ষার সকলেই পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৫ জন।
ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকেরা। একে অপরকে মিষ্টি মুখ করিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।
এবারের পরীক্ষায় ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রিরা ভালো ফলাফল করেছে। ছাত্রিদের পাসের হার ৬৯ দশমিক ৭৮ এবং ছাত্রদের ৬৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতেও ছাত্রদের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে ছাত্রিরা।
বিভাগের আট জেলার ২ হাজার ৭শ' ৮২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেনি এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৩টি। শতকরা শত ভাগ পাস করা বিদ্যালয় রয়েছে ৪৮টি।
গত বছর দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৪৩। সেই হিসাবে এবার পাসের হার কমেছে। জিপিএ প্রাপ্তিতেও এই হার কমেছে। গতবার জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৮ হাজার ১শ' ৫।
রংপুর বিভাগের দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৬৭ দশমিক ৩ শতাংশ। মোট জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫ হাজার ৬২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৭ হাজার ৫শ'১৬ ও ছাত্রী হচ্ছে ৭ হাজার ৫শ' ৪৬ জন। রংপুর জিলা স্কুল থেকে ২শ' ৪২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এদের মধ্যে ২শ' ৪২ জন পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ' ৫৮ জন।
রংপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২শ' ৭১ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২শ' ৬৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ' ৫৩ জন। রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার ৫শ' ৪৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫শ' ৪২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩শ' ৩০ জন।
রংপুর কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২শ' ৯০ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২শ' ৮৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ' ২০ জন।
রংপুর পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার ৪শ' ৯১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪শ' ৮০ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২শ' ৯৪ জন। দ্য মিলেনিয়াম স্টারস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার ১শ' ৩৫ জন পরীক্ষার সকলেই পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৫ জন।
ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকেরা। একে অপরকে মিষ্টি মুখ করিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।
এবারের পরীক্ষায় ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রিরা ভালো ফলাফল করেছে। ছাত্রিদের পাসের হার ৬৯ দশমিক ৭৮ এবং ছাত্রদের ৬৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতেও ছাত্রদের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে ছাত্রিরা।
বিভাগের আট জেলার ২ হাজার ৭শ' ৮২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেনি এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৩টি। শতকরা শত ভাগ পাস করা বিদ্যালয় রয়েছে ৪৮টি।
গত বছর দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৪৩। সেই হিসাবে এবার পাসের হার কমেছে। জিপিএ প্রাপ্তিতেও এই হার কমেছে। গতবার জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৮ হাজার ১শ' ৫।
২০২৫ সালের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার ফলাফলে ফেনী জেলায় চমকপ্রদ সাফল্য এসেছে। জেলার অন্যতম বিদ্যাপীঠ ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজ থেকে অংশ নেওয়া ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫১ জনই জিপিএ-৫ পেয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেএসএসসির ফলাফলে ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে নরসিংদীর নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস (এনকেএম)। এবছর ৩২০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ শতভাগ জিপিএ ৫ পেয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগত বছর (২০২৪) পাস না করার বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল চারটি। আর পরীক্ষার্থী ছিল ২৭ জন।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাডেট কলেজের সুশৃঙ্খল পরিবেশ, গঠনমূলক অনুশাসন এবং শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক তদারকি ভালো ফলাফলের অন্যতম কারন
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার ফলাফলে ফেনী জেলায় চমকপ্রদ সাফল্য এসেছে। জেলার অন্যতম বিদ্যাপীঠ ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজ থেকে অংশ নেওয়া ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫১ জনই জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এসএসসির ফলাফলে ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে নরসিংদীর নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস (এনকেএম)। এবছর ৩২০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ শতভাগ জিপিএ ৫ পেয়েছে।
গত বছর (২০২৪) পাস না করার বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল চারটি। আর পরীক্ষার্থী ছিল ২৭ জন।
শত ভাগ পাস করা বিদ্যালয় রয়েছে ৪৮টি।