নিজস্ব প্রতিবেদক
মাগুরা জেলার অন্যতম বিস্ময়কর প্রাকৃতিক নিদর্শন ঘুল্লিয়া গ্রামের বিশালাকায় বটগাছটি। প্রায় এক একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই বটগাছটি কেবলমাত্র প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি নয়, বরং এটি স্থানীয় জনগণের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ঘুল্লিয়া গ্রামে অবস্থিত এই শতবর্ষী বটগাছের বয়স নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। অনেকের বিশ্বাস, এটি কয়েক শতক পুরনো। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন গাছের বিস্তৃতি সাধারণত শত বছরের বেশি সময় ধরে তৈরি হয়। বিস্তীর্ণ মূল আর শাখা-প্রশাখা দিয়ে গঠিত এই বৃক্ষ যেন এক জীবন্ত ছাতা, যা গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে স্বস্তি দেয় এবং বর্ষাকালে এক রহস্যময় সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে।
বটগাছের নিচে রয়েছে একটি পুরাতন কালী মন্দির, যা স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে অত্যন্ত পবিত্র স্থান। বহু বছর ধরে এই মন্দিরে নিয়মিত পূজা-অর্চনা হয়ে আসছে। বিশেষত, প্রতি বছর মাঘ মাসের ৭ তারিখে এখানে এক বিশাল মেলা ও ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যা আশপাশের গ্রামগুলো থেকে হাজারো মানুষকে আকৃষ্ট করে।
এলাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় আয়োজনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা। এটি শুধুমাত্র একটি ক্রীড়া উৎসব নয়, বরং এটি স্থানীয় কৃষক ও ঘোড়ার মালিকদের জন্য এক ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা। মেলার সময় এই এলাকায় বহু রকমের পণ্যসামগ্রী, হস্তশিল্প, খাবার এবং বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে, যা শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সীদের আকর্ষণ করে।
মাগুরা শহর থেকে মহম্মদপুর রোড ধরে বিনোদপুর বাজারে পৌঁছাতে হবে। সেখান থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরত্বে ঘুল্লিয়া বাজার অবস্থিত, যেখান থেকে সহজেই এই ঐতিহাসিক বটগাছটি দেখতে যাওয়া যায়। মাগুরা থেকে লোকাল বাস, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলযোগে সহজেই সেখানে পৌঁছানো সম্ভব।
এমন একটি বিশাল ঐতিহ্যবাহী বৃক্ষ ও মন্দির সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। স্থানীয় প্রশাসন ও বন বিভাগ যদি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তাহলে এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক মূল্যবান নিদর্শন হয়ে থাকবে।
মাগুরার ঘুল্লিয়া গ্রামের এই বটগাছ শুধু প্রকৃতির এক বিস্ময় নয়, বরং এটি সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক প্রতীক। প্রতি বছর এখানে যে উৎসব আয়োজন করা হয়, তা স্থানীয় জনগণের মিলনস্থল হয়ে উঠেছে। প্রকৃতিপ্রেমী ও ঐতিহ্য অনুসন্ধানীদের জন্য এটি একটি অবশ্যই দর্শনীয় স্থান।
মাগুরা জেলার অন্যতম বিস্ময়কর প্রাকৃতিক নিদর্শন ঘুল্লিয়া গ্রামের বিশালাকায় বটগাছটি। প্রায় এক একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই বটগাছটি কেবলমাত্র প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি নয়, বরং এটি স্থানীয় জনগণের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ঘুল্লিয়া গ্রামে অবস্থিত এই শতবর্ষী বটগাছের বয়স নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। অনেকের বিশ্বাস, এটি কয়েক শতক পুরনো। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন গাছের বিস্তৃতি সাধারণত শত বছরের বেশি সময় ধরে তৈরি হয়। বিস্তীর্ণ মূল আর শাখা-প্রশাখা দিয়ে গঠিত এই বৃক্ষ যেন এক জীবন্ত ছাতা, যা গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে স্বস্তি দেয় এবং বর্ষাকালে এক রহস্যময় সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে।
বটগাছের নিচে রয়েছে একটি পুরাতন কালী মন্দির, যা স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে অত্যন্ত পবিত্র স্থান। বহু বছর ধরে এই মন্দিরে নিয়মিত পূজা-অর্চনা হয়ে আসছে। বিশেষত, প্রতি বছর মাঘ মাসের ৭ তারিখে এখানে এক বিশাল মেলা ও ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যা আশপাশের গ্রামগুলো থেকে হাজারো মানুষকে আকৃষ্ট করে।
এলাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় আয়োজনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা। এটি শুধুমাত্র একটি ক্রীড়া উৎসব নয়, বরং এটি স্থানীয় কৃষক ও ঘোড়ার মালিকদের জন্য এক ঐতিহ্যবাহী মিলনমেলা। মেলার সময় এই এলাকায় বহু রকমের পণ্যসামগ্রী, হস্তশিল্প, খাবার এবং বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে, যা শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সীদের আকর্ষণ করে।
মাগুরা শহর থেকে মহম্মদপুর রোড ধরে বিনোদপুর বাজারে পৌঁছাতে হবে। সেখান থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরত্বে ঘুল্লিয়া বাজার অবস্থিত, যেখান থেকে সহজেই এই ঐতিহাসিক বটগাছটি দেখতে যাওয়া যায়। মাগুরা থেকে লোকাল বাস, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলযোগে সহজেই সেখানে পৌঁছানো সম্ভব।
এমন একটি বিশাল ঐতিহ্যবাহী বৃক্ষ ও মন্দির সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। স্থানীয় প্রশাসন ও বন বিভাগ যদি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তাহলে এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক মূল্যবান নিদর্শন হয়ে থাকবে।
মাগুরার ঘুল্লিয়া গ্রামের এই বটগাছ শুধু প্রকৃতির এক বিস্ময় নয়, বরং এটি সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক প্রতীক। প্রতি বছর এখানে যে উৎসব আয়োজন করা হয়, তা স্থানীয় জনগণের মিলনস্থল হয়ে উঠেছে। প্রকৃতিপ্রেমী ও ঐতিহ্য অনুসন্ধানীদের জন্য এটি একটি অবশ্যই দর্শনীয় স্থান।
হিমালয় পর্বতমালায় অবস্থিত অন্নপূর্ণা-১ পর্বত জয় করলেন বাবর আলী। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী অন্নপূর্ণা–১ জয়ের কৃতীত্ব দেখালেন। আজ সোমবার সকালে তিনি পর্বতশৃঙ্গে পৌঁছান।
৯ দিন আগেচলছে চৈত্র মাস। আর এই মাসে আবহাওয়াও থাকে বেশ উত্তপ্ত। দিনের বেলায় এসময় রোদের খরতাপে কোথাও দাঁড়ানো যেন মুশকিল হয়ে উঠেছে। কোনো ছায়ায় না দাঁড়ালে রোদের তাপে মাথা ফেটে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে।
৯ দিন আগেটিভি দেখতে গিয়ে আমরা কখনোই দূরত্বের বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিই না। দিনের শেষে সোফায় বসে আরাম করে টিভি দেখার মজাই আলাদা, কিন্তু খুব কাছে থেকে টিভি দেখা চোখের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
১১ দিন আগেশহরের কোলাহল আর দৈনন্দিন জীবনের যান্ত্রিকতা থেকে হাঁপ ছাড়তে চায় মানুষ। তাই উৎসবের ছুটিতে সবুজের গন্ডিতে পা রাখতে চান অনেকেই। শহরের যান্ত্রিকতাকে দূরে ঠেলে মিশতে চান প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যময় সুন্দরবনের সৌন্দর্যের সাথে।
১২ দিন আগেহিমালয় পর্বতমালায় অবস্থিত অন্নপূর্ণা-১ পর্বত জয় করলেন বাবর আলী। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী অন্নপূর্ণা–১ জয়ের কৃতীত্ব দেখালেন। আজ সোমবার সকালে তিনি পর্বতশৃঙ্গে পৌঁছান।
চলছে চৈত্র মাস। আর এই মাসে আবহাওয়াও থাকে বেশ উত্তপ্ত। দিনের বেলায় এসময় রোদের খরতাপে কোথাও দাঁড়ানো যেন মুশকিল হয়ে উঠেছে। কোনো ছায়ায় না দাঁড়ালে রোদের তাপে মাথা ফেটে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে।
টিভি দেখতে গিয়ে আমরা কখনোই দূরত্বের বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিই না। দিনের শেষে সোফায় বসে আরাম করে টিভি দেখার মজাই আলাদা, কিন্তু খুব কাছে থেকে টিভি দেখা চোখের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
শহরের কোলাহল আর দৈনন্দিন জীবনের যান্ত্রিকতা থেকে হাঁপ ছাড়তে চায় মানুষ। তাই উৎসবের ছুটিতে সবুজের গন্ডিতে পা রাখতে চান অনেকেই। শহরের যান্ত্রিকতাকে দূরে ঠেলে মিশতে চান প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যময় সুন্দরবনের সৌন্দর্যের সাথে।