বাগেরহাট
শুক্রবার (৬ জুন) সকালে সরেজমিনে বেতাগা হাটে গিয়ে দেখা যায়, গরু ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তবে শেষমুহূর্তে বেচাকেনা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খামারিরা। এসব হাটে পশু নিয়ে জেলা এবং পার্শ্ববর্তী জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে খামারিরা এসেছেন।
খুলনা থেকে গরু কিনতে থেকে আসা ক্রেতা নাজমুল হোসেন বলেন, ‘দর কষাকষি করে গরু কিনেছি। একেবারে শেষ সময় তাই বিক্রেতারা বেশি দাম চাচ্ছে। গত বছরের তুলনায় দামও বেশি।’
বাগেরহাট সদর উপজেলা থেকে হাটে আসা বিক্রেতা সোহরাব শেখ বলেন, ‘ একটি গরু লালন পালন করতে গেলে যে পরিমাণ সময় দিতে হয় তার থেকে দাম কম পাচ্ছি। তার ওপর পশু খাদ্যের কারণে এ বছর আমাদের দাম বেশি চাইতে হচ্ছে। আমার বড় গরুটির দাম চেয়েছি ৬ লাখ টাকা, সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হয়েছে। এই দামে বিক্রি করলে লস হবে। কোরবানি কাল তাই আজকেই বিক্রি করতে হবে।
বেতাগা হাটের পরিচালক এস এম আকরাম হোসেন বলেন,
সপ্তাহে দুই দিন—সোমবার ও শুক্রবার হাট বসে। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে খামারি ও ব্যবসায়ীরা এখানে আসেন। ঈদ উপলক্ষ্যে বাড়তি নিরাপত্তা ও সেবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘হাটে সিসি ক্যামেরা, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। জাল টাকা শনাক্তের জন্য মেশিন বসানো হয়েছে। এছাড়া পশু অসুস্থ হলে চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থাও আছে। স্বেচ্ছাসেবকরা সার্বক্ষণিক নজরদারি করছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ছাহেব আলী জানান,
এ বছর জেলার ৭ হাজার খামারে কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৮৫ হাজার ৪৮টি পশু। জেলার চাহিদা রয়েছে ৮৪ হাজার ৮৯৭টি। এর মধ্যে গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। পশু বিক্রির জন্য জেলার বিভিন্ন এলাকায় ৩৩টি হাট বসেছে।
তিনি জানান, প্রতিটি হাট মনিটরিং করা হচ্ছে। যেকোনো ধরনের অসুস্থ পশু যেন বাজারে না আসে, সেজন্য মোবাইল টিম কাজ করছে।
তবে একদিকে তীব্র গরম তারপর বাজারে গরুর চাহিদা কম থাকায় অনেক খামারি উদ্বিগ্ন। দাম না পেলে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে আশঙ্কা করছেন।
শুক্রবার (৬ জুন) সকালে সরেজমিনে বেতাগা হাটে গিয়ে দেখা যায়, গরু ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তবে শেষমুহূর্তে বেচাকেনা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খামারিরা। এসব হাটে পশু নিয়ে জেলা এবং পার্শ্ববর্তী জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে খামারিরা এসেছেন।
খুলনা থেকে গরু কিনতে থেকে আসা ক্রেতা নাজমুল হোসেন বলেন, ‘দর কষাকষি করে গরু কিনেছি। একেবারে শেষ সময় তাই বিক্রেতারা বেশি দাম চাচ্ছে। গত বছরের তুলনায় দামও বেশি।’
বাগেরহাট সদর উপজেলা থেকে হাটে আসা বিক্রেতা সোহরাব শেখ বলেন, ‘ একটি গরু লালন পালন করতে গেলে যে পরিমাণ সময় দিতে হয় তার থেকে দাম কম পাচ্ছি। তার ওপর পশু খাদ্যের কারণে এ বছর আমাদের দাম বেশি চাইতে হচ্ছে। আমার বড় গরুটির দাম চেয়েছি ৬ লাখ টাকা, সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হয়েছে। এই দামে বিক্রি করলে লস হবে। কোরবানি কাল তাই আজকেই বিক্রি করতে হবে।
বেতাগা হাটের পরিচালক এস এম আকরাম হোসেন বলেন,
সপ্তাহে দুই দিন—সোমবার ও শুক্রবার হাট বসে। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে খামারি ও ব্যবসায়ীরা এখানে আসেন। ঈদ উপলক্ষ্যে বাড়তি নিরাপত্তা ও সেবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘হাটে সিসি ক্যামেরা, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। জাল টাকা শনাক্তের জন্য মেশিন বসানো হয়েছে। এছাড়া পশু অসুস্থ হলে চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থাও আছে। স্বেচ্ছাসেবকরা সার্বক্ষণিক নজরদারি করছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ছাহেব আলী জানান,
এ বছর জেলার ৭ হাজার খামারে কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৮৫ হাজার ৪৮টি পশু। জেলার চাহিদা রয়েছে ৮৪ হাজার ৮৯৭টি। এর মধ্যে গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। পশু বিক্রির জন্য জেলার বিভিন্ন এলাকায় ৩৩টি হাট বসেছে।
তিনি জানান, প্রতিটি হাট মনিটরিং করা হচ্ছে। যেকোনো ধরনের অসুস্থ পশু যেন বাজারে না আসে, সেজন্য মোবাইল টিম কাজ করছে।
তবে একদিকে তীব্র গরম তারপর বাজারে গরুর চাহিদা কম থাকায় অনেক খামারি উদ্বিগ্ন। দাম না পেলে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে আশঙ্কা করছেন।
সুন্দর ত্বক শুধু বাহ্যিক যত্নে নয়, খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমেও সম্ভব
১২ দিন আগেবিভিন্ন ধরনের ফল, সবুজ শাক-সবজি, আদা, রসুন, হলুদ খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
১৪ দিন আগেবিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেছেন নিজাম উদ্দিন নামের একজন। গতকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিএনপির মিডিয়া সেলের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
৩০ এপ্রিল ২০২৫সুন্দর ত্বক শুধু বাহ্যিক যত্নে নয়, খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমেও সম্ভব
বিভিন্ন ধরনের ফল, সবুজ শাক-সবজি, আদা, রসুন, হলুদ খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে বাগেরহাটে কোরবানির পশুর হাট জমে উঠেছে। ক্রেতা একেবারেই কম। জেলার ৯টি উপজেলায় স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে ৩৩টি পশুর হাটে চলছে গরু-ছাগলের বেচাকেনা।