অনলাইন ডেস্ক
সরকারি মাধ্যমের ৪ হাজার ৯৭৮ জন হাজিকে মোট ৮ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ টাকা ফেরত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
২০২৫ সালের হজ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের অর্জন নিয়ে আজ রবিবার সচিবালয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আমরা এ বছর হজ প্যাকেজে বাড়ি ভাড়ার জন্য যে পরিমাণ টাকা ধার্য করেছিলাম তার চেয়ে কিছু কম রেটে বাড়ি ভাড়া পেয়েছি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জও কিছুটা কমেছে। ইতোমধ্যে আমরা পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব চূড়ান্ত করেছি। সরকারি মাধ্যমে প্রত্যেক হাজিকে আমরা প্যাকেজের উদ্বৃত্ত টাকা ফেরত প্রদান করব।
তিনি জানান, সাধারণ হজ প্যাকেজ-১ এর হাজিদেরকে ৪, ৫ ও ৬ নম্বর বাড়িতে রাখা হয়। ৪ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫ হাজার ৩১৫ টাকা, শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২৩ হাজার ২৭ টাকা ফেরত পাবেন। ৫ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ১৩ হাজার ৫৭০ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতে শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি। ৬ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫ হাজার ৩১৫ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতেও শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি।
সাধারণ হজ প্যাকেজ-২ এর হাজিদেরকে ১, ২ ও ৩ নম্বর বাড়িতে রাখা হয়। ১ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ১৯ হাজার ১৯২ টাকা, শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫১ হাজার ৬৯২ টাকা ফেরত পাবেন। ২ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২১ হাজার ১৪২ টাকা ফেরত পাবেন এবং শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫৩ হাজার ৬৪২ টাকা ফেরত পাবেন। ৩ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২৪ হাজার ২৬২ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতে শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৯৭৮ জন হাজিকে আমরা মোট ৮ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ টাকা ফেরত প্রদান করব। যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে। হাজিদের রিফান্ড/ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান/দুস্থদের আর্থিক সহায়তাসহ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে দেয় সকল ধরনের অর্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক একাউন্টে পাঠানো হয়। সাধারণ হজ প্যাকেজ-২ এর হাজিদেরকে ১, ২ ও ৩ নম্বর বাড়িতে রাখা হয়। ১ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ১৯ হাজার ১৯২ টাকা, শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫১ হাজার ৬৯২ টাকা ফেরত পাবেন। ২ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২১ হাজার ১৪২ টাকা ফেরত পাবেন এবং শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫৩ হাজার ৬৪২ টাকা ফেরত পাবেন। ৩ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২৪ হাজার ২৬২ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতে শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৯৭৮ জন হাজিকে আমরা মোট ৮ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ টাকা ফেরত প্রদান করব। যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে। হাজিদের রিফান্ড/ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান/দুস্থদের আর্থিক সহায়তাসহ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সকল ধরনের অর্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক একাউন্টে পাঠানো হয়।
সরকারি মাধ্যমের ৪ হাজার ৯৭৮ জন হাজিকে মোট ৮ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ টাকা ফেরত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
২০২৫ সালের হজ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের অর্জন নিয়ে আজ রবিবার সচিবালয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আমরা এ বছর হজ প্যাকেজে বাড়ি ভাড়ার জন্য যে পরিমাণ টাকা ধার্য করেছিলাম তার চেয়ে কিছু কম রেটে বাড়ি ভাড়া পেয়েছি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জও কিছুটা কমেছে। ইতোমধ্যে আমরা পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব চূড়ান্ত করেছি। সরকারি মাধ্যমে প্রত্যেক হাজিকে আমরা প্যাকেজের উদ্বৃত্ত টাকা ফেরত প্রদান করব।
তিনি জানান, সাধারণ হজ প্যাকেজ-১ এর হাজিদেরকে ৪, ৫ ও ৬ নম্বর বাড়িতে রাখা হয়। ৪ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫ হাজার ৩১৫ টাকা, শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২৩ হাজার ২৭ টাকা ফেরত পাবেন। ৫ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ১৩ হাজার ৫৭০ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতে শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি। ৬ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫ হাজার ৩১৫ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতেও শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি।
সাধারণ হজ প্যাকেজ-২ এর হাজিদেরকে ১, ২ ও ৩ নম্বর বাড়িতে রাখা হয়। ১ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ১৯ হাজার ১৯২ টাকা, শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫১ হাজার ৬৯২ টাকা ফেরত পাবেন। ২ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২১ হাজার ১৪২ টাকা ফেরত পাবেন এবং শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫৩ হাজার ৬৪২ টাকা ফেরত পাবেন। ৩ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২৪ হাজার ২৬২ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতে শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৯৭৮ জন হাজিকে আমরা মোট ৮ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ টাকা ফেরত প্রদান করব। যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে। হাজিদের রিফান্ড/ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান/দুস্থদের আর্থিক সহায়তাসহ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে দেয় সকল ধরনের অর্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক একাউন্টে পাঠানো হয়। সাধারণ হজ প্যাকেজ-২ এর হাজিদেরকে ১, ২ ও ৩ নম্বর বাড়িতে রাখা হয়। ১ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ১৯ হাজার ১৯২ টাকা, শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫১ হাজার ৬৯২ টাকা ফেরত পাবেন। ২ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২১ হাজার ১৪২ টাকা ফেরত পাবেন এবং শর্ট প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ৫৩ হাজার ৬৪২ টাকা ফেরত পাবেন। ৩ নম্বর বাড়িতে পূর্ণ প্যাকেজের হাজিরা প্রত্যেকে ২৪ হাজার ২৬২ টাকা ফেরত পাবেন, এ বাড়িতে শর্ট প্যাকেজের কোনো হাজি রাখা হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৯৭৮ জন হাজিকে আমরা মোট ৮ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ টাকা ফেরত প্রদান করব। যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে। হাজিদের রিফান্ড/ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান/দুস্থদের আর্থিক সহায়তাসহ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সকল ধরনের অর্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক একাউন্টে পাঠানো হয়।
শেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪ ঘণ্টা আগেছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে আরও চার পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেঅভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত সংঘটিত ১১টি গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিরা জড়িত।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমরা কোনো আপস করব না
১০ ঘণ্টা আগেশেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে আরও চার পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত সংঘটিত ১১টি গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিরা জড়িত।