আপিলের সিদ্ধান্ত দুদকের
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সম্প্রতি হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে খসরুজ্জামান নামের এক আসামির আবেদনে রুল জারির পাশাপাশি মামলাটি তিন মাসের জন্য স্থগিতের আদেশ দেন। গুলশানে ইস্টার্ন হাউজিংকে অনৈতিকভাবে প্লট নির্মাণের সুযোগ করে দিয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক একই ভবনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ ওঠে।
গত ৮ জুলাই বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলাটির কার্যক্রমে তিন মাসের স্থগিতাদেশ দিয়ে রুল জারি করেন।
দুদকের আইনজীবী এম এ আজিজ খান জানান, মামলার অন্যতম আসামি রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামানের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। তার দাবি, টিউলিপসহ মামলার অন্য আসামীরা এ আদেশের সুবিধা পাবেন না।
গত ১৫ এপ্রিল টিউলিপ সিদ্দিকীসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এই মামলাটি করে দুদক। মামলাটিতে রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা সরদার মোশারফ হোসেনকেই আসামী করা হয়েছে।
এম এ আজিজ খান বলেন, ‘রাজউকের লিগ্যাল অ্যাডভাইজার ছিলেন খসরুজ্জামান। টিউলিপ সিদ্দিকের যে প্লটগুলা রয়েছে সেগুলা অ্যালট (বরাদ্দ) করার জন্য মতামত দিয়েছিলেন। সেভাবে এই মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন। সেইজন্য উনিই শুধু এসেছিলেন মামলাটি কোয়াশ বা বাতিল করে দেওয়ার জন্য।’
ফ্ল্যাট ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের মামলাফ্ল্যাট ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দুদকের আইনজীবী বলেন, ‘যেহেতু এটা শুধুমাত্র এফআইআর হয়েছে, ইনভেস্টিগেশন চলতেছে। তাই কোর্টকে বলেছিলাম এফআইআর বাতিল করা যায় না, ইনভেস্টিগেশন বন্ধ করা যায় না। একজনের ক্ষেত্রে স্থগিতাদেশ দেওয়ায় অন্য আসামিরা এ আদেশের বেনিফিট পাবেন না এবং অনুসন্ধান বাধাগ্রস্ত হবে না।’
হাইকোর্টের এই আদেশের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করবে বলেও জানান এই আইনজীবী।
দুদক জানায়, ঘটনার সূত্রপাত ১৯৬৩ সালে। সে বছর গুলশানের একটি ভবনের প্লট ডিআইটি থেকে বরাদ্দ পান একজন বিচারপতি। বরাদ্দের শর্ত ছিল, প্লট বিক্রি করা যাবে না। পরে এই প্লট আমমোক্তারের মাধ্যমে কয়েক হাত বদল হয়।
দুদকের অভিযোগ, শরিকদের দ্বন্দ্বের সুযোগ নেয় ইস্টার্ন হাউজিং। আমমোক্তারকে অবৈধ দেখিয়ে, প্লটটির বরাদ্দ নেয় এই হাউজিং কোম্পানি। এই চক্রান্তে সহায়তা করে রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামান ও সরদার মোশারফ হোসেন। অভিযোগ আছে, তারা কাজ করেছেন টিউলিপের নির্দেশে।
দুদক আরও অভিযোগ করে, টিউলিপ সিদ্দিকি তার খালা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রভাব খাটিয়ে ইস্টার্ন হাউজিংকে এই প্লট পাইয়ে দেয়। যার বিনিময়ে টিউলিপকে ১টি ফ্ল্যাট দেওয়ারও অভিযোগ করেছে সংস্থাটি।
ইস্টার্ন হাউজিংয়ের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ও রাজউকের সাবেক আইন উপদেষ্টা সেলিমের মৃত্যু হওয়ায় তাদের এ মামলায় আসামি করা হয়নি বলে সে সময় দুদক জানিয়েছিল।
শেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সম্প্রতি হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে খসরুজ্জামান নামের এক আসামির আবেদনে রুল জারির পাশাপাশি মামলাটি তিন মাসের জন্য স্থগিতের আদেশ দেন। গুলশানে ইস্টার্ন হাউজিংকে অনৈতিকভাবে প্লট নির্মাণের সুযোগ করে দিয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক একই ভবনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ ওঠে।
গত ৮ জুলাই বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলাটির কার্যক্রমে তিন মাসের স্থগিতাদেশ দিয়ে রুল জারি করেন।
দুদকের আইনজীবী এম এ আজিজ খান জানান, মামলার অন্যতম আসামি রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামানের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। তার দাবি, টিউলিপসহ মামলার অন্য আসামীরা এ আদেশের সুবিধা পাবেন না।
গত ১৫ এপ্রিল টিউলিপ সিদ্দিকীসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এই মামলাটি করে দুদক। মামলাটিতে রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা সরদার মোশারফ হোসেনকেই আসামী করা হয়েছে।
এম এ আজিজ খান বলেন, ‘রাজউকের লিগ্যাল অ্যাডভাইজার ছিলেন খসরুজ্জামান। টিউলিপ সিদ্দিকের যে প্লটগুলা রয়েছে সেগুলা অ্যালট (বরাদ্দ) করার জন্য মতামত দিয়েছিলেন। সেভাবে এই মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন। সেইজন্য উনিই শুধু এসেছিলেন মামলাটি কোয়াশ বা বাতিল করে দেওয়ার জন্য।’
ফ্ল্যাট ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের মামলাফ্ল্যাট ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দুদকের আইনজীবী বলেন, ‘যেহেতু এটা শুধুমাত্র এফআইআর হয়েছে, ইনভেস্টিগেশন চলতেছে। তাই কোর্টকে বলেছিলাম এফআইআর বাতিল করা যায় না, ইনভেস্টিগেশন বন্ধ করা যায় না। একজনের ক্ষেত্রে স্থগিতাদেশ দেওয়ায় অন্য আসামিরা এ আদেশের বেনিফিট পাবেন না এবং অনুসন্ধান বাধাগ্রস্ত হবে না।’
হাইকোর্টের এই আদেশের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করবে বলেও জানান এই আইনজীবী।
দুদক জানায়, ঘটনার সূত্রপাত ১৯৬৩ সালে। সে বছর গুলশানের একটি ভবনের প্লট ডিআইটি থেকে বরাদ্দ পান একজন বিচারপতি। বরাদ্দের শর্ত ছিল, প্লট বিক্রি করা যাবে না। পরে এই প্লট আমমোক্তারের মাধ্যমে কয়েক হাত বদল হয়।
দুদকের অভিযোগ, শরিকদের দ্বন্দ্বের সুযোগ নেয় ইস্টার্ন হাউজিং। আমমোক্তারকে অবৈধ দেখিয়ে, প্লটটির বরাদ্দ নেয় এই হাউজিং কোম্পানি। এই চক্রান্তে সহায়তা করে রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামান ও সরদার মোশারফ হোসেন। অভিযোগ আছে, তারা কাজ করেছেন টিউলিপের নির্দেশে।
দুদক আরও অভিযোগ করে, টিউলিপ সিদ্দিকি তার খালা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রভাব খাটিয়ে ইস্টার্ন হাউজিংকে এই প্লট পাইয়ে দেয়। যার বিনিময়ে টিউলিপকে ১টি ফ্ল্যাট দেওয়ারও অভিযোগ করেছে সংস্থাটি।
ইস্টার্ন হাউজিংয়ের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ও রাজউকের সাবেক আইন উপদেষ্টা সেলিমের মৃত্যু হওয়ায় তাদের এ মামলায় আসামি করা হয়নি বলে সে সময় দুদক জানিয়েছিল।
ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে আরও চার পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
৮ ঘণ্টা আগেযত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে
১২ ঘণ্টা আগেঅভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত সংঘটিত ১১টি গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিরা জড়িত।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমরা কোনো আপস করব না
১৩ ঘণ্টা আগেশেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে আরও চার পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত সংঘটিত ১১টি গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিরা জড়িত।