অনলাইন ডেস্ক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ৩ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দাখিল করা আপিলের ওপর রায় ঘোষণা করবেন আজ।
বুধবার (২৮ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে সোমবার শুনানি শেষে আপিলের রায় দিতে বুধবার দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ২২ মে এ মামলার শুনানি হয়েছিল। তার আগে গত ১৪ মে ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছিলেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে জরিমানা স্থগিত করে ওই দিন আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জামিন দেওয়া হয়। গত ১৩ মে আপিল দায়েরে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। বিলম্ব মার্জনার পর ওই দিনই ডা. জুবাইদা রহমান সাজার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন।
২০২৩ সালের ২ আগস্ট ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জুবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে তারেককে ৩ কোটি টাকা ও জুবাইদাকে ৩৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
রায়ের পর সরকার ডা. জুবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত করে। ২ অক্টোবর ২০২৪ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য সাজা স্থগিত করা হয়েছে। এটি দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর (অ্যাক্ট নং ভি অব ১৮৯৮)-এর ধারা ৪০১(১) অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে কার্যকর হয়।
এই আপিলের ওপর আজকের রায়ের মাধ্যমে ডা. জুবাইদা রহমানের সাজা স্থগিতাদেশের বৈধতা ও পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া নির্ধারিত হবে। রায়টি তারেক রহমানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ও বিএনপির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ৩ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দাখিল করা আপিলের ওপর রায় ঘোষণা করবেন আজ।
বুধবার (২৮ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে সোমবার শুনানি শেষে আপিলের রায় দিতে বুধবার দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ২২ মে এ মামলার শুনানি হয়েছিল। তার আগে গত ১৪ মে ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছিলেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে জরিমানা স্থগিত করে ওই দিন আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে জামিন দেওয়া হয়। গত ১৩ মে আপিল দায়েরে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। বিলম্ব মার্জনার পর ওই দিনই ডা. জুবাইদা রহমান সাজার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন।
২০২৩ সালের ২ আগস্ট ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জুবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে তারেককে ৩ কোটি টাকা ও জুবাইদাকে ৩৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
রায়ের পর সরকার ডা. জুবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত করে। ২ অক্টোবর ২০২৪ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য সাজা স্থগিত করা হয়েছে। এটি দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর (অ্যাক্ট নং ভি অব ১৮৯৮)-এর ধারা ৪০১(১) অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে কার্যকর হয়।
এই আপিলের ওপর আজকের রায়ের মাধ্যমে ডা. জুবাইদা রহমানের সাজা স্থগিতাদেশের বৈধতা ও পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া নির্ধারিত হবে। রায়টি তারেক রহমানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ও বিএনপির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
২ দিন আগেবৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
২ দিন আগেযখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
২ দিন আগেগত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি
২ দিন আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
যখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
গত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি