মোঃ মাজহারুল পারভেজ
দেশের স্বার্থ উপক্ষো করে ভারতের স্বার্থ হাসিলে আওয়ামীলীগ দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার বাবুর হাট ধ্বংস করার জন্য বাইপাস নির্মাণ করার উদ্যেগ নিয়েছিলো। ভারতের এ স্বপ্ন বাস্তবায়ীত হলে এ অঞ্চলের শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেকার হয়ে পড়বে লাখ লাখ শ্রমিক। এতে করে জাতীয় অর্থনীতিতে বিরুপ প্রভাব পড়তে পারে। এমনটাই ভাবছেন এই অঞ্চলের শত শত ব্যবসায়ীরা।
আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে নরসিংদীর শেখেরচর-বাবুরহাটকে পাশ কাটিয়ে ৮ কিলোমিটার দূর দিয়ে বাইপাস সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সাবেক আওয়ামী সরকার।এরপর থেকে ওই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ব্যবসায়ী ও নরসিংদী চেম্বার অব কর্মাস এর নেতৃত্বে এর বিরোধিতা করে আসছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, ভারতের স্বার্থ রক্ষায় আওয়ামী লীগ সরকার এ প্রকল্প অনুমোদন দেয়, যা শেখেরচর বাবুরহাট ও মাধবদী বাজারের ব্যবসা ধ্বংসের ষড়যন্ত্রের অংশ মাত্র।
এলাকাবাসীর ভাষ্য, বাইপাস করার কোন প্রয়োজন নেই। পুরোন সড়ক প্রশস্ত করতেও বাধা নেই। অথচ তা না করে অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করে বাজারের ৮ কি:মি দুর দিয়ে ফসলি জমি নষ্ট করে বাইপাস নির্মাণের উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। এত করে যেমন কৃষি জমি নষ্ট হবে তেমনই পরিবেশের ভারসাম্যও নষ্ট হবে। দেশীয় কাপড় বাজার ধ্বংস করে শুধুমাত্র ভারতের কাপড়বাজর চাঙ্গা করার জন্যেই হঠাৎ করে এই পরিকল্পনা গ্রহণ করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার। এর ফলে বাবুরহাটের ব্যবসা মুখ থুবড়ে পড়বে এবং স্থানীয় অর্থনীতিও বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।
এদিকে বাইপাস সড়ক নির্মাণের প্রতিবাদে নরসিংদীর বাবুরহাট ও মাধবদীতে ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজনেএ সিন্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধনঅব্যাহত রেখেছেন। চলতি মাসেও কয়েক দফা মানববন্ধন ও বিক্ষোভে অংশ নেন ব্যবসায়ীরা। বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সদস্যরাও এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।
নরসিংদী জেলা বিএনপির আহবায়ক খায়রুল কবীর খোকনের নেতৃত্বেও এ ধ্বংস্বাত্মক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে একাধিক সভা ও মিছিল করেছে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এই নেতা নিখাদ খবরকে বলেন, আমরা কোন ভাবেই উন্নয়নের বিরুদ্ধে নই। আবার বাবুর হাট ধ্বংস হয়ে যাক সেটাও চাইনা। বাবুর হাটকে ঠিক রেখে উন্নয়নের অগ্রযাত্র অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী সরকারে ভারত প্রীতির এ চক্রান্ত কোন ভাবেই সফল হতে দেবে না এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষ।
নরসিংদী চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট রাশেদুল হাসান রিন্টু বলেন, এ সিদ্ধান্ত আওয়ামী সরকারের দেশ বিরোধী একতরফা সিদ্ধান্ত ছিল। বর্তমান সরকার এ সিদ্ধান্ত থেকে বের হয়ে এসে জনতার দাবীর প্রতি সম্মান জানাবে এমন প্রত্যাশাই এ অঞ্চলের খেটে খাওয়া মানুষের।
দেশসেরা ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি হেলাল মিয়া জানান,মাধবদী ও বাবুরহাটকে এড়িয়ে বাইপাস সড়ক নির্মাণ হলে শেখেরচর-বাবুরহাটের কাপড়ের বাজার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর ফলে কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে, লেনদেন কমে যাবে, যা সামগ্রিকভাবে দেশের কাপড়ের বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
মাধবদী ও বাবুরহাট রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন আনু বলেন, "শতবর্ষী বিজনেস জোন মাধবদী ও বাবুরহাটকে বাইপাস করলে ১৫ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শ্রমিক, কর্মচারী ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় এই পরিকল্পনা বাতিল করতে হবে।"
মাধবদী বাজার বণিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু সালেহ চৌধুরী বলেন, "বিগত সরকারের নেওয়া এই অযৌক্তিক পরিকল্পনা কোনোভাবেই বাস্তবায়ন হতে দেওয়া যাবে না। এটি হলে বাবুরহাটের ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়বেন, যার প্রভাব পড়বে ব্যাংকসহ পুরো দেশীয় কাপড়ের বাজারে।"
বাজার ঘুরে জানা যায়,শেখেরচর-বাবুরহাট সারা বছরই ব্যস্ত থাকে। তবে রোজার আগে ঈদের হাটে ব্যবসার পরিমাণ বহুগুণে বেড়ে যায়। এখন প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকার বেচা রকেনা হচ্ছে। এর পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা হাটে ভিড় জমাচ্ছেন। গামছা, শাড়ি, লুঙ্গি, থ্রি-পিস, শার্ট-প্যান্টের কাপড়, পাঞ্জাবি, থান কাপড় ও বিছানার চাদরসহ মাথার টুপি থেকে পায়ের মুজা পর্যন্ত সব পোশাকের বিশাল সমাহার এই বাজারে।
প্রসিদ্ধ এই বাজোরে পাঁচ হাজারের বেশি দোকানে বিক্রি হয় এসব কাপড়, যা মূলত নরসিংদী ও আশপাশের জেলা থেকে আসে। এই হাট বসে প্রতি সপ্তাহে তিন দিন—বৃহস্পতিবার, শুক্রবার ও শনিবার। এই বাজার দুটিতে ৬র টির মত বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা রয়েছে। বাইপাস হলে কাপড়ের পাশাপাশি ব্যাংকিং সেক্টরেও হুমকির মুখে পড়বে।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সহ-সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন,"বাবুরহাট প্রান্তিক মানুষের কাপড়ের চাহিদা মেটানোর অন্যতম কেন্দ্র। যদি এখানে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে পুরো দেশের পাইকারি কাপড়ের বাজারেও সংকট দেখা দেবে।"
নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির তথ্য অনুযায়ী, জেলায় প্রায় তিন হাজার ছোট-বড় শিল্পকারখানা রয়েছে, যার মধ্যে পাওয়ার লুম, টেক্সটাইল ও ডাইং কারখানার সংখ্যা বেশি। এখানে উৎপাদিত গ্রে কাপড় বিভিন্ন ডাইং কারখানায় রং ও প্রক্রিয়াজাত করা হয়, এরপর তা সরাসরি বাবুরহাটে আসে। ফলে বাবুরহাট ক্ষতিগ্রস্ত হলে এসব কারখানাও ধাক্কা খাবে।
ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, দ্রুত বাইপাস সড়ক প্রকল্প বাতিল করে শেখেরচরের মধ্য দিয়ে সড়ক নির্মাণ করতে হবে। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দাবি পূরণ না হলে আরও বড় আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
দেশের স্বার্থ উপক্ষো করে ভারতের স্বার্থ হাসিলে আওয়ামীলীগ দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার বাবুর হাট ধ্বংস করার জন্য বাইপাস নির্মাণ করার উদ্যেগ নিয়েছিলো। ভারতের এ স্বপ্ন বাস্তবায়ীত হলে এ অঞ্চলের শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেকার হয়ে পড়বে লাখ লাখ শ্রমিক। এতে করে জাতীয় অর্থনীতিতে বিরুপ প্রভাব পড়তে পারে। এমনটাই ভাবছেন এই অঞ্চলের শত শত ব্যবসায়ীরা।
আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে নরসিংদীর শেখেরচর-বাবুরহাটকে পাশ কাটিয়ে ৮ কিলোমিটার দূর দিয়ে বাইপাস সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সাবেক আওয়ামী সরকার।এরপর থেকে ওই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ব্যবসায়ী ও নরসিংদী চেম্বার অব কর্মাস এর নেতৃত্বে এর বিরোধিতা করে আসছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, ভারতের স্বার্থ রক্ষায় আওয়ামী লীগ সরকার এ প্রকল্প অনুমোদন দেয়, যা শেখেরচর বাবুরহাট ও মাধবদী বাজারের ব্যবসা ধ্বংসের ষড়যন্ত্রের অংশ মাত্র।
এলাকাবাসীর ভাষ্য, বাইপাস করার কোন প্রয়োজন নেই। পুরোন সড়ক প্রশস্ত করতেও বাধা নেই। অথচ তা না করে অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করে বাজারের ৮ কি:মি দুর দিয়ে ফসলি জমি নষ্ট করে বাইপাস নির্মাণের উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। এত করে যেমন কৃষি জমি নষ্ট হবে তেমনই পরিবেশের ভারসাম্যও নষ্ট হবে। দেশীয় কাপড় বাজার ধ্বংস করে শুধুমাত্র ভারতের কাপড়বাজর চাঙ্গা করার জন্যেই হঠাৎ করে এই পরিকল্পনা গ্রহণ করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার। এর ফলে বাবুরহাটের ব্যবসা মুখ থুবড়ে পড়বে এবং স্থানীয় অর্থনীতিও বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।
এদিকে বাইপাস সড়ক নির্মাণের প্রতিবাদে নরসিংদীর বাবুরহাট ও মাধবদীতে ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজনেএ সিন্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধনঅব্যাহত রেখেছেন। চলতি মাসেও কয়েক দফা মানববন্ধন ও বিক্ষোভে অংশ নেন ব্যবসায়ীরা। বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সদস্যরাও এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।
নরসিংদী জেলা বিএনপির আহবায়ক খায়রুল কবীর খোকনের নেতৃত্বেও এ ধ্বংস্বাত্মক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে একাধিক সভা ও মিছিল করেছে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এই নেতা নিখাদ খবরকে বলেন, আমরা কোন ভাবেই উন্নয়নের বিরুদ্ধে নই। আবার বাবুর হাট ধ্বংস হয়ে যাক সেটাও চাইনা। বাবুর হাটকে ঠিক রেখে উন্নয়নের অগ্রযাত্র অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী সরকারে ভারত প্রীতির এ চক্রান্ত কোন ভাবেই সফল হতে দেবে না এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষ।
নরসিংদী চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট রাশেদুল হাসান রিন্টু বলেন, এ সিদ্ধান্ত আওয়ামী সরকারের দেশ বিরোধী একতরফা সিদ্ধান্ত ছিল। বর্তমান সরকার এ সিদ্ধান্ত থেকে বের হয়ে এসে জনতার দাবীর প্রতি সম্মান জানাবে এমন প্রত্যাশাই এ অঞ্চলের খেটে খাওয়া মানুষের।
দেশসেরা ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি হেলাল মিয়া জানান,মাধবদী ও বাবুরহাটকে এড়িয়ে বাইপাস সড়ক নির্মাণ হলে শেখেরচর-বাবুরহাটের কাপড়ের বাজার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর ফলে কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে, লেনদেন কমে যাবে, যা সামগ্রিকভাবে দেশের কাপড়ের বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
মাধবদী ও বাবুরহাট রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন আনু বলেন, "শতবর্ষী বিজনেস জোন মাধবদী ও বাবুরহাটকে বাইপাস করলে ১৫ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শ্রমিক, কর্মচারী ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় এই পরিকল্পনা বাতিল করতে হবে।"
মাধবদী বাজার বণিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু সালেহ চৌধুরী বলেন, "বিগত সরকারের নেওয়া এই অযৌক্তিক পরিকল্পনা কোনোভাবেই বাস্তবায়ন হতে দেওয়া যাবে না। এটি হলে বাবুরহাটের ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়বেন, যার প্রভাব পড়বে ব্যাংকসহ পুরো দেশীয় কাপড়ের বাজারে।"
বাজার ঘুরে জানা যায়,শেখেরচর-বাবুরহাট সারা বছরই ব্যস্ত থাকে। তবে রোজার আগে ঈদের হাটে ব্যবসার পরিমাণ বহুগুণে বেড়ে যায়। এখন প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকার বেচা রকেনা হচ্ছে। এর পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা হাটে ভিড় জমাচ্ছেন। গামছা, শাড়ি, লুঙ্গি, থ্রি-পিস, শার্ট-প্যান্টের কাপড়, পাঞ্জাবি, থান কাপড় ও বিছানার চাদরসহ মাথার টুপি থেকে পায়ের মুজা পর্যন্ত সব পোশাকের বিশাল সমাহার এই বাজারে।
প্রসিদ্ধ এই বাজোরে পাঁচ হাজারের বেশি দোকানে বিক্রি হয় এসব কাপড়, যা মূলত নরসিংদী ও আশপাশের জেলা থেকে আসে। এই হাট বসে প্রতি সপ্তাহে তিন দিন—বৃহস্পতিবার, শুক্রবার ও শনিবার। এই বাজার দুটিতে ৬র টির মত বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা রয়েছে। বাইপাস হলে কাপড়ের পাশাপাশি ব্যাংকিং সেক্টরেও হুমকির মুখে পড়বে।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সহ-সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন,"বাবুরহাট প্রান্তিক মানুষের কাপড়ের চাহিদা মেটানোর অন্যতম কেন্দ্র। যদি এখানে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে পুরো দেশের পাইকারি কাপড়ের বাজারেও সংকট দেখা দেবে।"
নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির তথ্য অনুযায়ী, জেলায় প্রায় তিন হাজার ছোট-বড় শিল্পকারখানা রয়েছে, যার মধ্যে পাওয়ার লুম, টেক্সটাইল ও ডাইং কারখানার সংখ্যা বেশি। এখানে উৎপাদিত গ্রে কাপড় বিভিন্ন ডাইং কারখানায় রং ও প্রক্রিয়াজাত করা হয়, এরপর তা সরাসরি বাবুরহাটে আসে। ফলে বাবুরহাট ক্ষতিগ্রস্ত হলে এসব কারখানাও ধাক্কা খাবে।
ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, দ্রুত বাইপাস সড়ক প্রকল্প বাতিল করে শেখেরচরের মধ্য দিয়ে সড়ক নির্মাণ করতে হবে। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দাবি পূরণ না হলে আরও বড় আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ক্ষেত্রে শান্তি চুক্তিতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেন, ইউক্রেন বলে যে এলাকা দাবি করা হচ্ছে, এগুলো আসলে রুশদের গড়া। আজ সোমবার মস্কোতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি।
৮ দিন আগেব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, এর মধ্যে দিয়ে স্টারমার মূলত যুক্তরাষ্ট্রকে এই বার্তা দিলেন যে, ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানে ইউরোপের দেশগুলোর ভূমিকা থাকা উচিত।
৯ দিন আগেনতুন সরকারের কঠিন সময়ে রাজপথে নামছেন কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠী। দাবি আদায়ের চাপ দিয়ে বেকায়দায় ফেলছেন সরকারকে।
২৩ দিন আগেদেশের স্বার্থ উপক্ষো করে ভারতের স্বার্থ হাসিলে আওয়ামীলীগ দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার বাবুর হাট ধ্বংস করার জন্য বাইপাস নির্মাণ করার উদ্যেগ নিয়েছিলো। ভারতের এ স্বপ্ন বাস্তবায়ীত হলে এ অঞ্চলের শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের ক্ষেত্রে শান্তি চুক্তিতে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেন, ইউক্রেন বলে যে এলাকা দাবি করা হচ্ছে, এগুলো আসলে রুশদের গড়া। আজ সোমবার মস্কোতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, এর মধ্যে দিয়ে স্টারমার মূলত যুক্তরাষ্ট্রকে এই বার্তা দিলেন যে, ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানে ইউরোপের দেশগুলোর ভূমিকা থাকা উচিত।
নতুন সরকারের কঠিন সময়ে রাজপথে নামছেন কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠী। দাবি আদায়ের চাপ দিয়ে বেকায়দায় ফেলছেন সরকারকে।