গ্রামীণ ঐতিহ্যে মুগ্ধ অতিথিরা
নিজস্ব প্রতিবেদক

“স্বাগতম সদ্যপুষ্কর্ণী ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে”vএই শিরোনামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিদের বরণ করা হয় ফুলের মালা, শুভেচ্ছা চাদর এবং ঐতিহ্যবাহী ভাওয়াইয়া গানের সুরে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নারী শিক্ষার্থীরা ফুল হাতে সারি বেঁধে রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। অতিথিরা ভালোবাসা ও সম্মান পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং বলেন, উত্তরবঙ্গের মানুষ সত্যিই আন্তরিক, অতিথিপরায়ণ এবং ঐতিহ্যের প্রতি গর্বিত। এই উষ্ণ ভালোবাসা আমাদের হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে লাঠিখেলা, ঘোড়া দৌড়, ভাওয়াইয়া সংগীত পরিবেশনা ও কৃষিনির্ভর লোকজ প্রদর্শনীর মাধ্যমে অতিথিদের সামনে তুলে ধরা হয় উত্তরাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ সংস্কৃতি। দৃশ্যগুলো উপভোগ করে রাষ্ট্রদূত ও ইউএনডিপি প্রতিনিধিরা গভীরভাবে মুগ্ধ হন। তারা বলেন, এ অঞ্চলের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বাংলাদেশের প্রাণশক্তি এটি সংরক্ষণ ও বিকাশে আমরা পাশে থাকতে চাই।
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের সেবা প্রদানের ধারা পর্যবেক্ষণ শেষে অতিথিরা প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশের ডিজিটাল উদ্যোগ এখন গ্রামীণ জনপদেও পৌঁছে গেছে এটি উন্নয়নের এক অসাধারণ উদাহরণ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সদ্যপুষ্কর্ণী ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এস. এম. আইনুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দুলাল হোসেন, কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুর রহমান এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজন।
দোভাষী হিসেবে থাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ইউএনডিপি প্রতিনিধি দলের সদস্য এ কে এম সোহেল বলেন, ডিজিটাল সেন্টার এখন জনগণের সেবায় গ্রামীণ বিপ্লব ঘটাচ্ছে। ফ্রান্স ও ইউএনডিপি বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রায় অংশীদার হয়ে গর্বিত।
ইউএনডিপি বাংলাদেশের সেকেন্ড ম্যান সোনালী দয়া রত্না বলেন, এই ডিজিটাল উদ্যোগ শুধু প্রযুক্তিগত অগ্রগতি নয়—এটি নারী উদ্যোক্তা ও স্থানীয় অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
সদ্যপুষ্করনীর এই আয়োজন শুধু একটি পরিদর্শন নয়—এটি হয়ে উঠেছে এক উৎসবমুখর দিন, যেখানে আন্তর্জাতিক কূটনীতিক ও উন্নয়ন সহযোগীরা মুগ্ধ হয়েছেন বাংলার মাটির মানুষ ও তাদের ঐতিহ্যে। রংপুরবাসীর কাছে এটি আজ গর্ব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
এর আগে প্রতিনিধি দল রংপুর জেলা নির্বাচন অফিস পরিদর্শন করেন এবং নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, প্রতিনিধিদল ভোটার আইডি, স্মার্ট কার্ড বিতরণ ও আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি বিষয়ে আমাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

“স্বাগতম সদ্যপুষ্কর্ণী ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে”vএই শিরোনামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিদের বরণ করা হয় ফুলের মালা, শুভেচ্ছা চাদর এবং ঐতিহ্যবাহী ভাওয়াইয়া গানের সুরে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নারী শিক্ষার্থীরা ফুল হাতে সারি বেঁধে রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। অতিথিরা ভালোবাসা ও সম্মান পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং বলেন, উত্তরবঙ্গের মানুষ সত্যিই আন্তরিক, অতিথিপরায়ণ এবং ঐতিহ্যের প্রতি গর্বিত। এই উষ্ণ ভালোবাসা আমাদের হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে লাঠিখেলা, ঘোড়া দৌড়, ভাওয়াইয়া সংগীত পরিবেশনা ও কৃষিনির্ভর লোকজ প্রদর্শনীর মাধ্যমে অতিথিদের সামনে তুলে ধরা হয় উত্তরাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ সংস্কৃতি। দৃশ্যগুলো উপভোগ করে রাষ্ট্রদূত ও ইউএনডিপি প্রতিনিধিরা গভীরভাবে মুগ্ধ হন। তারা বলেন, এ অঞ্চলের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বাংলাদেশের প্রাণশক্তি এটি সংরক্ষণ ও বিকাশে আমরা পাশে থাকতে চাই।
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের সেবা প্রদানের ধারা পর্যবেক্ষণ শেষে অতিথিরা প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশের ডিজিটাল উদ্যোগ এখন গ্রামীণ জনপদেও পৌঁছে গেছে এটি উন্নয়নের এক অসাধারণ উদাহরণ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সদ্যপুষ্কর্ণী ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এস. এম. আইনুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দুলাল হোসেন, কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুর রহমান এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজন।
দোভাষী হিসেবে থাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ইউএনডিপি প্রতিনিধি দলের সদস্য এ কে এম সোহেল বলেন, ডিজিটাল সেন্টার এখন জনগণের সেবায় গ্রামীণ বিপ্লব ঘটাচ্ছে। ফ্রান্স ও ইউএনডিপি বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রায় অংশীদার হয়ে গর্বিত।
ইউএনডিপি বাংলাদেশের সেকেন্ড ম্যান সোনালী দয়া রত্না বলেন, এই ডিজিটাল উদ্যোগ শুধু প্রযুক্তিগত অগ্রগতি নয়—এটি নারী উদ্যোক্তা ও স্থানীয় অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
সদ্যপুষ্করনীর এই আয়োজন শুধু একটি পরিদর্শন নয়—এটি হয়ে উঠেছে এক উৎসবমুখর দিন, যেখানে আন্তর্জাতিক কূটনীতিক ও উন্নয়ন সহযোগীরা মুগ্ধ হয়েছেন বাংলার মাটির মানুষ ও তাদের ঐতিহ্যে। রংপুরবাসীর কাছে এটি আজ গর্ব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
এর আগে প্রতিনিধি দল রংপুর জেলা নির্বাচন অফিস পরিদর্শন করেন এবং নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, প্রতিনিধিদল ভোটার আইডি, স্মার্ট কার্ড বিতরণ ও আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি বিষয়ে আমাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

রাজশাহীর তানোরে পরিত্যক্ত নলকূপের গর্তে পড়ে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা দুই বছরের শিশু সাজিদ আর বেঁচে নেই। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১০টার দিকে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৪ দিন আগে
রাজশাহীর তানোরে ৩২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানের পর জীবিত উদ্ধার হয়েছে দুই বছরের শিশু সাজিদ। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাকে একটি গভীর নলকূপের গর্ত থেকে তুলে আনেন। পরে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
৪ দিন আগে
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, লবণাক্ততার বিস্তার ও স্বাস্থ্যঝুঁকি এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। সুন্দরবনের কোলঘেঁষা সাতক্ষীরার শ্যামনগর, খুলনা ও বাগেরহাটজুড়ে নারীদের মধ্যে জরায়ুজনিত জটিলতা, উচ্চ রক্তচাপ, সংক্রমণ ও অকাল জরায়ু অপসারণ ভয়াবহ হারে বাড়ছে।
৫ দিন আগে
দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, ভোট ও নারীর অধিকার, সাম্য ও ন্যায্যতার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে। মিথ্যে মামলার জালে চার দেয়ালের মাঝে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর।
১২ দিন আগেরাজশাহীর তানোরে পরিত্যক্ত নলকূপের গর্তে পড়ে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা দুই বছরের শিশু সাজিদ আর বেঁচে নেই। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১০টার দিকে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রাজশাহীর তানোরে ৩২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানের পর জীবিত উদ্ধার হয়েছে দুই বছরের শিশু সাজিদ। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাকে একটি গভীর নলকূপের গর্ত থেকে তুলে আনেন। পরে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, লবণাক্ততার বিস্তার ও স্বাস্থ্যঝুঁকি এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। সুন্দরবনের কোলঘেঁষা সাতক্ষীরার শ্যামনগর, খুলনা ও বাগেরহাটজুড়ে নারীদের মধ্যে জরায়ুজনিত জটিলতা, উচ্চ রক্তচাপ, সংক্রমণ ও অকাল জরায়ু অপসারণ ভয়াবহ হারে বাড়ছে।
দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, ভোট ও নারীর অধিকার, সাম্য ও ন্যায্যতার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে। মিথ্যে মামলার জালে চার দেয়ালের মাঝে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর।