বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বিশেষ সংবাদ
বিবিধ

সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৮ মে ২০২৫, ২১: ১২
আপডেট : ২৯ মে ২০২৫, ১০: ৫৬
logo

সাবেক আইজিআর মান্নানের পাশে কেউ নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২৮ মে ২০২৫, ২১: ১২
Photo
ছবি: সংগৃহীত

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

আইজিআর থাকা অবস্থায় তিনি তার ভাই মো: আ: হান্নানকে আওয়ামী লীগ নেতা বানিয়েছেন। বানিয়েছেন আওয়ামী লীগের ইউপি চেয়ারম্যান। আইজিআরের অপকর্মের অবৈধ টাকা দিয়ে জাহাজ, যাত্রীবাহী বাস ও ট্রেইলর কিনে দেন। সেই আপন ভাই আবদল হান্নানও এখন আর মান্নানের খোঁজ রাখেন না। ০৫ আগস্টের পর টাকার কুমির হান্নান গাঁ ঢাকা দেন। গাঁ ঢাকা দেয়ার পরও ভাই মান্নানের সম্পদ দখল করার অপচেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগের এই নেতা এখন মস্তবড় সিন্ডিকেটে জড়িয়ে গেছেন। সেই সিন্ডিকেটের প্রধান হলেন এক বিএনপি নেতা। তার নেতৃত্বে এখন হান্নান ব্যবসা বাণিজ্য করে আছেন একেবারে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

মান্নানের সাথে চলাফেরা করেন আব্দুল হাকিমসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, আবদুল হান্নান এখন কয়েকশো কোটি টাকার মালিক। আইজিআরের অবৈধ আয়ের প্রায় সব টাকাই তার পকেটে। হান্নান এখন বেশির ভাগ সময় চট্টগ্রামে থাকেন। চট্টগ্রামের এক ভাড়া বাসায় থেকে তিনি তার জাহাজ বাস ও ট্রেইলরের ব্যবসা দেখাশুনা করেন। এছাড়াও ঢাকায় হান্নানের প্লট ও ফ্ল্যাটের ব্যবসা রয়েছে। চট্টগামে থেকেই কয়েকজন বিএনপি নেতা দিয়ে এসব ব্যবসার তদারকি করছেন। উত্তরাসহ রাজধানীতে হান্নানের ২১টির মত আলিশান ফ্ল্যাট ছাড়াও হান্নানের প্রায় কয়েকশো কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ০৫ আগস্টের পর তিনি তার গ্রামীণের মোবাইল নম্বরটি বন্ধ করে রেখেছেন। তবে একটি বিদেশি নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে স্বজনদের সাথে যোগাযোগ রাখছেন।

এই আ: হান্নান খানই রাজউকের এস্টেট ভূমি -১ এর পরিচালক বরাবর ভাই মান্নান খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের আলোকে জানা যায়,উত্তরা এলাকার ৩ নম্বর সেক্টরের ৮ নং রোডের ৯ নম্বর প্লটটি বরাদ্দ পেতে তিনি ব্যাংকে এস্টেটমেন্ট জালিয়াতি করেন। রাজউকের আইন শাখার আইন কর্মকর্তা মাহফুজ ও উপদেষ্টা ইমাম ও এ ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।

১৮ থেকে ২০ কোটি টাকা মূল্যের এই প্লট আবার জনৈক মো: জাকির হোসেন, জুবায়ের আলম, সজীব আহমেদ সর্ব পিতা আব্দুল জাব্বার ও মাতা সেলিনা বেগমের কাছে মাত্র ২ কোটি টাকা দরে বিক্রি করার জন্য বায়না করেন। অদৃশ্যভাবে এই প্লটের মালিক হন মোহাম্মদ জিয়াউল হক। এই জিয়াউল হক একসময় আইজিআর মান্নানের পিএস ছিলেন। সম্প্রতি আইজিআর মান্নান তাকে অন্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। এই প্লট নিয়ে বহুমাত্রিক জালিয়াতের ফলেই আইজিআর শেষ বয়সে এসে ধরা পড়ে যানৎ। এখন উত্তরার এই প্লটটি নিজের করে নিতে মরিয়া হয়ে লেগেছেন হান্নান। নিয়োগ করেছেন বিএনপির নামধারী কিছু নেতা।

উল্লেখ উল্লিখিত প্লটটি আইজিআর মান্নানের নজরে আসে বিচারক থাকা অবস্থায়। মিথ্যা মিসেস জরিনা বেগম ও মোঃ রাশেদ রাজা সাজিয়ে ও জাল ডকুমেন্টস তৈরি করে বহু নাটক সম্পন্ন করেন তিনি। পরবর্তীতে এক পর্যায়ে মামলায় জিতে ও যান আইজিআর। ওয়ারিশসুত্রে মিসেস জরিনা বেগম ও মোঃ রাশেদ রাজা এর নামে রাজউকে নামজারী হয় ।

তখন দাতাগন আইজিআরকে রেজিস্ট্রি করে দিবে বলে অঙ্গীকার করেন। এর কিছুদিন পর রাশেদ রাজার মা কথিত জরিনা বেগম মৃত্যুবরণ করায় রাশেদ রাজা পাল্টে যায়। রাজউক নিয়মে তার নামে কোর্ট’ সাকসেকশন সার্টিফিকেট নিয়ে তার নিজ নামে নামজারি করে ফেলে। আইজিআর জমি তাদের নামে লিখে দেয়ার জন্য চাপ দেয়। রাশেদ রেজেস্ট্রি না করে দিয়ে অন্যত্র বিক্রি করার পাঁয়তারা শুরু করেন। আইজিআরে চাপে রাশেদ পড়ে তার পিএস জিয়াউল হকের নামে লিখে দেয়। জিয়া এই জমি পেয়ে আইজিয়ারের সাথে পল্টি দেয়।

তখন আইজিআরের স্ত্রী সাকিলা উক্ত প্লটটি তাদের নামে রেজিস্ট্রি করে দেয়ার জন্য রাজউক চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করে আবেদন করেন।

উল্লেখ্য দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সহিদুর রহমান নিষেধাজ্ঞা ও ব্লকের আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।

আইজিআর থাকা অবস্থায় তিনি তার ভাই মো: আ: হান্নানকে আওয়ামী লীগ নেতা বানিয়েছেন। বানিয়েছেন আওয়ামী লীগের ইউপি চেয়ারম্যান। আইজিআরের অপকর্মের অবৈধ টাকা দিয়ে জাহাজ, যাত্রীবাহী বাস ও ট্রেইলর কিনে দেন। সেই আপন ভাই আবদল হান্নানও এখন আর মান্নানের খোঁজ রাখেন না। ০৫ আগস্টের পর টাকার কুমির হান্নান গাঁ ঢাকা দেন। গাঁ ঢাকা দেয়ার পরও ভাই মান্নানের সম্পদ দখল করার অপচেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগের এই নেতা এখন মস্তবড় সিন্ডিকেটে জড়িয়ে গেছেন। সেই সিন্ডিকেটের প্রধান হলেন এক বিএনপি নেতা। তার নেতৃত্বে এখন হান্নান ব্যবসা বাণিজ্য করে আছেন একেবারে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

মান্নানের সাথে চলাফেরা করেন আব্দুল হাকিমসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, আবদুল হান্নান এখন কয়েকশো কোটি টাকার মালিক। আইজিআরের অবৈধ আয়ের প্রায় সব টাকাই তার পকেটে। হান্নান এখন বেশির ভাগ সময় চট্টগ্রামে থাকেন। চট্টগ্রামের এক ভাড়া বাসায় থেকে তিনি তার জাহাজ বাস ও ট্রেইলরের ব্যবসা দেখাশুনা করেন। এছাড়াও ঢাকায় হান্নানের প্লট ও ফ্ল্যাটের ব্যবসা রয়েছে। চট্টগামে থেকেই কয়েকজন বিএনপি নেতা দিয়ে এসব ব্যবসার তদারকি করছেন। উত্তরাসহ রাজধানীতে হান্নানের ২১টির মত আলিশান ফ্ল্যাট ছাড়াও হান্নানের প্রায় কয়েকশো কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। ০৫ আগস্টের পর তিনি তার গ্রামীণের মোবাইল নম্বরটি বন্ধ করে রেখেছেন। তবে একটি বিদেশি নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে স্বজনদের সাথে যোগাযোগ রাখছেন।

এই আ: হান্নান খানই রাজউকের এস্টেট ভূমি -১ এর পরিচালক বরাবর ভাই মান্নান খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের আলোকে জানা যায়,উত্তরা এলাকার ৩ নম্বর সেক্টরের ৮ নং রোডের ৯ নম্বর প্লটটি বরাদ্দ পেতে তিনি ব্যাংকে এস্টেটমেন্ট জালিয়াতি করেন। রাজউকের আইন শাখার আইন কর্মকর্তা মাহফুজ ও উপদেষ্টা ইমাম ও এ ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।

১৮ থেকে ২০ কোটি টাকা মূল্যের এই প্লট আবার জনৈক মো: জাকির হোসেন, জুবায়ের আলম, সজীব আহমেদ সর্ব পিতা আব্দুল জাব্বার ও মাতা সেলিনা বেগমের কাছে মাত্র ২ কোটি টাকা দরে বিক্রি করার জন্য বায়না করেন। অদৃশ্যভাবে এই প্লটের মালিক হন মোহাম্মদ জিয়াউল হক। এই জিয়াউল হক একসময় আইজিআর মান্নানের পিএস ছিলেন। সম্প্রতি আইজিআর মান্নান তাকে অন্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। এই প্লট নিয়ে বহুমাত্রিক জালিয়াতের ফলেই আইজিআর শেষ বয়সে এসে ধরা পড়ে যানৎ। এখন উত্তরার এই প্লটটি নিজের করে নিতে মরিয়া হয়ে লেগেছেন হান্নান। নিয়োগ করেছেন বিএনপির নামধারী কিছু নেতা।

উল্লেখ উল্লিখিত প্লটটি আইজিআর মান্নানের নজরে আসে বিচারক থাকা অবস্থায়। মিথ্যা মিসেস জরিনা বেগম ও মোঃ রাশেদ রাজা সাজিয়ে ও জাল ডকুমেন্টস তৈরি করে বহু নাটক সম্পন্ন করেন তিনি। পরবর্তীতে এক পর্যায়ে মামলায় জিতে ও যান আইজিআর। ওয়ারিশসুত্রে মিসেস জরিনা বেগম ও মোঃ রাশেদ রাজা এর নামে রাজউকে নামজারী হয় ।

তখন দাতাগন আইজিআরকে রেজিস্ট্রি করে দিবে বলে অঙ্গীকার করেন। এর কিছুদিন পর রাশেদ রাজার মা কথিত জরিনা বেগম মৃত্যুবরণ করায় রাশেদ রাজা পাল্টে যায়। রাজউক নিয়মে তার নামে কোর্ট’ সাকসেকশন সার্টিফিকেট নিয়ে তার নিজ নামে নামজারি করে ফেলে। আইজিআর জমি তাদের নামে লিখে দেয়ার জন্য চাপ দেয়। রাশেদ রেজেস্ট্রি না করে দিয়ে অন্যত্র বিক্রি করার পাঁয়তারা শুরু করেন। আইজিআরে চাপে রাশেদ পড়ে তার পিএস জিয়াউল হকের নামে লিখে দেয়। জিয়া এই জমি পেয়ে আইজিয়ারের সাথে পল্টি দেয়।

তখন আইজিআরের স্ত্রী সাকিলা উক্ত প্লটটি তাদের নামে রেজিস্ট্রি করে দেয়ার জন্য রাজউক চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করে আবেদন করেন।

উল্লেখ্য দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সহিদুর রহমান নিষেধাজ্ঞা ও ব্লকের আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

বিষয়:

দুর্নীতি
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিবিধ নিয়ে আরও পড়ুন

এপিএসের দাপটে কোণঠাসা শীর্ষ নেতারা

এপিএসের দাপটে কোণঠাসা শীর্ষ নেতারা

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট মানুষ। ক্ষোভের অনলে জ্বলছে নরসিংদী। কিন্তু মুখ ফুটে বলার সাহস পাচ্ছে না কেউ। নিজেদের প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে অনেকে আবার ইচ্ছা করে মাসোহারা দিচ্ছেন নিয়মিত। তবে এ মাসোহারা আগের চেয়েও অনেক বেশী। মাসোহারা নিচ্ছে একেবারে টপ টু বটম পর্যন্ত।

১৬ দিন আগে
রাজনৈতিক ঐকমত্য কতদূর!

রাজনৈতিক ঐকমত্য কতদূর!

রাজনৈতিক ঐকমত্য বহুদূর। রাজনৈতিক দল গুলো এখনো এক অপরকে আগের মত অবিশ্বাস করে। করে দোষারুপও। রাজনৈতিক দলগুলোকে হতে হবে আদর্শিক। সমাজনীতি ‘ধান্দাবাজির’ অন্ধকার জগত থেকে বের হয়ে আসতে হবে।

২৫ জুন ২০২৫
দেশের অধিকাংশ মানুষ বিরক্ত

দেশের অধিকাংশ মানুষ বিরক্ত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার, দ্বিতীয়টি হলো সংস্কার এবং তৃতীয়টি হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি।

২১ জুন ২০২৫
নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

০৩ জুন ২০২৫
এপিএসের দাপটে কোণঠাসা শীর্ষ নেতারা

এপিএসের দাপটে কোণঠাসা শীর্ষ নেতারা

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট মানুষ। ক্ষোভের অনলে জ্বলছে নরসিংদী। কিন্তু মুখ ফুটে বলার সাহস পাচ্ছে না কেউ। নিজেদের প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে অনেকে আবার ইচ্ছা করে মাসোহারা দিচ্ছেন নিয়মিত। তবে এ মাসোহারা আগের চেয়েও অনেক বেশী। মাসোহারা নিচ্ছে একেবারে টপ টু বটম পর্যন্ত।

১৬ দিন আগে
রাজনৈতিক ঐকমত্য কতদূর!

রাজনৈতিক ঐকমত্য কতদূর!

রাজনৈতিক ঐকমত্য বহুদূর। রাজনৈতিক দল গুলো এখনো এক অপরকে আগের মত অবিশ্বাস করে। করে দোষারুপও। রাজনৈতিক দলগুলোকে হতে হবে আদর্শিক। সমাজনীতি ‘ধান্দাবাজির’ অন্ধকার জগত থেকে বের হয়ে আসতে হবে।

২৫ জুন ২০২৫
দেশের অধিকাংশ মানুষ বিরক্ত

দেশের অধিকাংশ মানুষ বিরক্ত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার, দ্বিতীয়টি হলো সংস্কার এবং তৃতীয়টি হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি।

২১ জুন ২০২৫
নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

নারীর ইজ্জত লুটের অবিশ্বাস্য কাহিনী

মুতা বিয়ার নামে কুমারীদের ইজ্জত নষ্ট করছে ধনাঢ্য এক শিল্পপতি। টানা ২০ বছর ধরে খোদ রাজধানীতে এ অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন তিনি। সব কিছু হারিয়ে তথ্য প্রমাণ থাকার পরও লোক লজ্জার ভয়ে বিচার চাইতে পারেনি ভুক্তভোগী নারীরা।

০৩ জুন ২০২৫