নিখাদ খবর ডেস্ক

বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহের রাষ্ট্রীয় সঞ্চালন সংস্থা পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ (পিজিসিবি) ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তিনজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছিল। ৮ এপ্রিল প্রথম ইউনিট বন্ধের পরও ৭৫০ মেগাওয়াটের বেশি সরবরাহ করা হয়েছে। শনিবার সারা দিন কোনো বিদ্যুৎ আসেনি। এতে দিনের বেলায় বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং করতে হয়েছে।
পিজিসিবি ও পিডিবি সূত্র বলছে, আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের কারণে তৈরি ঘাটতি পূরণে তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে। গ্যাসের সরবরাহ বাড়াতে পেট্রোবাংলাকে অনুরোধ করা হয়েছে। আজ ছুটির দিন থাকায় বিদ্যুতের চাহিদা অন্য দিনের চেয়ে কিছুটা কম ছিল। দিনে সর্বোচ্চ চাহিদা উঠেছে বেলা তিনটায় ১৪ হাজার মেগাওয়াট। এ সময় ৪২৮ মেগাওয়াট লোডশেডিং করা হয়েছে। এর আগের দুই ঘণ্টাতেও ৩০০ মেগাওয়াটের বেশি হারে লোডশেডিং করতে হয়েছে।
পিডিবির সদস্য (উৎপাদন) মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, ঘাটতি মেটাতে আজ দিনের বেলায় তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাড়তি উৎপাদন করা হয়েছে। অনুরোধ করা হয়েছে গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানোর। তবে সন্ধ্যায় আদানির প্রথম ইউনিট উৎপাদনে ফেরা পিডিবির জন্য স্বস্তিদায়ক।
আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে বিতর্ক আছে। আদানির সঙ্গে পিডিবির চুক্তি পর্যালোচনায় অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত একটি কমিটি কাজ করছে। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত কয়লার দাম নিয়েও বিরোধ আছে। এটি নিয়ে আদানি ও পিডিবির মধ্যে আলোচনা চলছে। বকেয়া শোধ নিয়েও বিভিন্ন সময় তাগাদা দিয়েছে আদানি।
এর মধ্যে গত বছর একবার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করেছিল আদানি। এরপর নিয়মিত চলতি বিল পরিশোধ করায় তারা একটি ইউনিটের উৎপাদন চালু করে। গত ফেব্রুয়ারিতে পুরো বিদ্যুৎ সরবরাহের অনুরোধ করে পিডিবি। গত মার্চের শুরু থেকেই দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তারা। পিডিবি সূত্র বলছে, আদানির বকেয়া কমে এসেছে। এখন তাদের পাওনা ৫০ কোটি ডলারে নেমে এসেছে।
আদানির কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার। এতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ২৫ বছর ধরে কিনবে বাংলাদেশ। প্রথম ইউনিট থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। দ্বিতীয় ইউনিট থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় একই বছরের জুনে। ২০১৭ সালে আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করে পিডিবি।

বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহের রাষ্ট্রীয় সঞ্চালন সংস্থা পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ (পিজিসিবি) ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তিনজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছিল। ৮ এপ্রিল প্রথম ইউনিট বন্ধের পরও ৭৫০ মেগাওয়াটের বেশি সরবরাহ করা হয়েছে। শনিবার সারা দিন কোনো বিদ্যুৎ আসেনি। এতে দিনের বেলায় বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং করতে হয়েছে।
পিজিসিবি ও পিডিবি সূত্র বলছে, আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের কারণে তৈরি ঘাটতি পূরণে তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে। গ্যাসের সরবরাহ বাড়াতে পেট্রোবাংলাকে অনুরোধ করা হয়েছে। আজ ছুটির দিন থাকায় বিদ্যুতের চাহিদা অন্য দিনের চেয়ে কিছুটা কম ছিল। দিনে সর্বোচ্চ চাহিদা উঠেছে বেলা তিনটায় ১৪ হাজার মেগাওয়াট। এ সময় ৪২৮ মেগাওয়াট লোডশেডিং করা হয়েছে। এর আগের দুই ঘণ্টাতেও ৩০০ মেগাওয়াটের বেশি হারে লোডশেডিং করতে হয়েছে।
পিডিবির সদস্য (উৎপাদন) মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, ঘাটতি মেটাতে আজ দিনের বেলায় তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাড়তি উৎপাদন করা হয়েছে। অনুরোধ করা হয়েছে গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানোর। তবে সন্ধ্যায় আদানির প্রথম ইউনিট উৎপাদনে ফেরা পিডিবির জন্য স্বস্তিদায়ক।
আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে বিতর্ক আছে। আদানির সঙ্গে পিডিবির চুক্তি পর্যালোচনায় অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত একটি কমিটি কাজ করছে। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত কয়লার দাম নিয়েও বিরোধ আছে। এটি নিয়ে আদানি ও পিডিবির মধ্যে আলোচনা চলছে। বকেয়া শোধ নিয়েও বিভিন্ন সময় তাগাদা দিয়েছে আদানি।
এর মধ্যে গত বছর একবার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করেছিল আদানি। এরপর নিয়মিত চলতি বিল পরিশোধ করায় তারা একটি ইউনিটের উৎপাদন চালু করে। গত ফেব্রুয়ারিতে পুরো বিদ্যুৎ সরবরাহের অনুরোধ করে পিডিবি। গত মার্চের শুরু থেকেই দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তারা। পিডিবি সূত্র বলছে, আদানির বকেয়া কমে এসেছে। এখন তাদের পাওনা ৫০ কোটি ডলারে নেমে এসেছে।
আদানির কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার। এতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ২৫ বছর ধরে কিনবে বাংলাদেশ। প্রথম ইউনিট থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। দ্বিতীয় ইউনিট থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় একই বছরের জুনে। ২০১৭ সালে আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করে পিডিবি।


গবেষণায় ১৬১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৯৩টি (৫৭ দশমিক ৮ শতাংশ) নমুনায় সিসার পরিমাণ নিরাপদ মাত্রা ৯০ পিপিএমের নিচে ছিল। বাকি ৬৮টি নমুনা (৪২ দশমিক ২ শতাংশ) বিএসটিআই নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করেছে। এর মধ্যে, ২৬ দশমিক ২ শতাংশ নমুনায় সিসার পরিমাণ ১ হাজার পিপিএমের বেশি এবং ৩ দশমিক ১ শতাংশে ৫০ হাজার পি
১২ ঘণ্টা আগে
রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুস্করনী ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে সোমবার (২৭ অক্টোবর) বর্ণাঢ্য আয়োজনে মুখরিত হয়ে ওঠে সদ্যপুষ্করনী । ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের কার্যক্রম পরিদর্শন এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ঘনিষ্ঠভাবে জানার উদ্দেশ্যে আগমন করেন
৩ দিন আগে
দেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৫টি। শেখ হাসিনা সরকার গত পনেরো বছরে দেশে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে। জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত না করে অপরিকল্পিতভাবে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অনেক ক্ষেত্রে চাহিদাও বিবেচনায় নেওয়া হয়নি
৬ দিন আগে
বন্ধু মনে হলেই, বন্ধু হয়ে গেছি। সে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান দেখার সময় আমার নেই। তবে এর জন্য আমার মাকে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। এবং এ কারণে আমার পিঠে বেত এবং গাছের ডাল ভাঙা হয়েছে। কিন্তু আমি নিজের জগতে অবিচল
৬ দিন আগেগবেষণায় ১৬১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৯৩টি (৫৭ দশমিক ৮ শতাংশ) নমুনায় সিসার পরিমাণ নিরাপদ মাত্রা ৯০ পিপিএমের নিচে ছিল। বাকি ৬৮টি নমুনা (৪২ দশমিক ২ শতাংশ) বিএসটিআই নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করেছে। এর মধ্যে, ২৬ দশমিক ২ শতাংশ নমুনায় সিসার পরিমাণ ১ হাজার পিপিএমের বেশি এবং ৩ দশমিক ১ শতাংশে ৫০ হাজার পি
রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুস্করনী ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে সোমবার (২৭ অক্টোবর) বর্ণাঢ্য আয়োজনে মুখরিত হয়ে ওঠে সদ্যপুষ্করনী । ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের কার্যক্রম পরিদর্শন এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ঘনিষ্ঠভাবে জানার উদ্দেশ্যে আগমন করেন
দেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৫টি। শেখ হাসিনা সরকার গত পনেরো বছরে দেশে একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে। জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত না করে অপরিকল্পিতভাবে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অনেক ক্ষেত্রে চাহিদাও বিবেচনায় নেওয়া হয়নি
বন্ধু মনে হলেই, বন্ধু হয়ে গেছি। সে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান দেখার সময় আমার নেই। তবে এর জন্য আমার মাকে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। এবং এ কারণে আমার পিঠে বেত এবং গাছের ডাল ভাঙা হয়েছে। কিন্তু আমি নিজের জগতে অবিচল