বরাদ্ধের অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করছে শিল্পপতিরা
বিশেষ প্রতিনিধি
অবৈধবাবে গ্যাস ব্যবহারের ফলে গ্যাস সংকট দিন দিন বেড়েই চলছে। কেবল বরাদ্দের অতিরিক্ত ১ লাখ ২০ হাজার ঘন ফুট গ্যাস ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে বহুল আলোচিত শিল্পপতি ও থার্মেক্স গ্রুপের এমডি আব্দুল কাদির মোল্লার বিরুদ্ধে। এ কাজে তাকে সহায়তা করছেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির স্থানীয় কিছু অসাধু কর্মকর্তারা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, শিবপুর উপজেলার কারারদীতে থার্মেক্স গ্রুপের ৫টি প্রতিষ্ঠানে গ্যাস ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪২০ ঘন ফুট। অথচ এখানে অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করছেন ৮০ হাজার ঘনফুট। নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনে পরিচালিত ১১টি বয়লার ও ৩৮টি জেনারেটর রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানে । সবগুলো বয়লার ও জেনারেটরই টেম্পারিং করা হয়েছে। এই শিল্পপতি চুরি বিদ্যা রপ্ত করেছেন যাদুর মত। ৩ টনের বয়লারকে ২ টন ও ২ টনের টা দেখিয়েছেন দেড় টন করে। এভাবেই দীর্ঘদিন ধরে হাজার হাজর ঘনফুট গ্যাস অবৈধভাবে ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির নথি ঘেঁটে দেখা যায়, থার্মেক্স ওভেন ডাইং (গ্রাহক সংকেত ৩৩৬০১৮৭, ৮৩৬০১৮৭) কাগজে কলমে ব্যবহার করছে ৭৭৯১৮ ঘনফুট। ২টি বয়লার, ২টি টিপি বয়লার, গ্যাস সিনজিং ১টা, আই আর, বোনসেন বার্নার ১টা ও ৬টি আবাসিক বার্নার ও ৩টি জেনারেটরে রয়েছে এখানে। থার্মেক্স মিলাঞ্জ স্পিনিং এ ৯টি জেনারেটরে ব্যবহার করছে ৬৮০৮৪ ঘনফুট গ্যাস। আদুরী নিটিং কম্পোজিট ৪টি বয়লারে ৬৮৪৩২ ঘনফুট, থার্মেক্স ইয়ার্ণ ডাইং লিমিটেডে ১৮৮৫৬ ঘনফুট ও থার্মেক্স ইয়ার্ণ ডাইড এন্ড ফেব্রিক্সে ৮টি জেনারেটরে ১০৬১৩০ ঘনফুট গ্যাস বরাদ্দ রয়েছে। অথচ বয়লার ও জেনারেটর টেম্পারিং করে অতিরিক্ত আরো ৮০ হাজার ঘন ফুট গ্যাস ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি।
মনোহরদীর পাঁচকান্দিতে থার্মেক্স টেক্সটাইলে এক মেঘা ওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ১৬টি জেনারেটরসহ ডজনাধিক বয়লারে প্রায় ২ লাখ ঘনফুট গ্যাস ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে। অথচ এখানে অতিরিক্ত আরো প্রায় ৬০ হাজার ঘনফুট গ্যাস অবৈধভাবে ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিবপুর ও মনোহরদী মিলিয়ে এই শিল্পপতি মোট ১ লাখ ২০ হাজার ঘনফুট গ্যাস অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
কারখানায় যারা গ্যাস সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত আছেন এবং তদারকি করেছেন এমন একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে থার্মেক্স এর উচ্চপদস্থ সাবেক এক কর্মকর্তা জানান, প্রায় সবগুলো বয়লার ও জেনারেটরেই টেম্পারিং করে বরাদ্দের অতিরিক্ত লোড ব্যবহার করা হচ্ছে। এই অনিয়মের সাথে জেনারেটর কোম্পানিগুলোও জড়িত। ক্রেতা যে ভাবে বলেন ঠিক সেভাবেই ক্যাটালগ তৈরি করে দেয় তারা।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি চিনিশপুর অফিস সূত্রে জানা যায়, বেসরকারিভাবে ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল লাইনে নরসিংদীর বড় গ্রাহক পাকিজা গ্রুপ। তারা প্রতি মাসে ১৪ থেকে ১৫ কোটি টাকার গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন। দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রাহক হলেন, থার্মেক্স গ্রুপ। এই গ্রুপটি মাসে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকার গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন । এর পরেই রয়েছে আমানত শাহ্ গ্রুপ। তারাও প্রতি মাসে প্রায় ৯/১০ কোটি টাকার গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন।
এলাকাবাসী জানায়,আব্দুল কাদির মোল্লার চুরি বিদ্যার হাতেখড়ি হয় সেই স্কুল জীবনেই। পাট চুরি করে ধরা পড়ে পিটুনি খাওয়ার পর শুরু হয় গ্যাস চুরি। গ্যাস চুরি থেকে ব্যাংক লুট করে রাতারাতি বনে যায় ভুইঁফোড় শিল্পপতি। শিল্পপতি থেকে দানবীর বনে গেলেও ঋণে জর্জড়িত এখন থার্মেক্স গ্রুপ । তিতাস গ্যাসের ওয়েলডার হিসেবে চাকুরি জীবন শুরু হলেও খুবই অল্প সময়ের মধ্যে গ্যাসের অবৈধ ব্যবহার রপ্ত করেন বহুল আলোচিত শিল্পপতি আব্দুল কাদির মোল্লা।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির চিনিশপুর অফিসের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো: মাকসুদুর রহমান বড় বড় কয়েকটি কারখানায় লোড বরাদ্দের অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করার কথা স্বীকার করে বলেন, প্রায়ই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়া হয়। গত তিন মাসে কয়টি কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং কারা এসব শিল্প কারখানার মালিক তাদের নাম-ধাম জানতে চাইলে তিনি বলতে অনীহা প্রকাশ করেন। বাইপাস লাইন এখন আর খুব একটা নাই উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, খোঁজ পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে আওয়ামী লীগের আমলে পুরোটা সময় কাদির মোল্লার কারখানায় গ্যাসের একটি বাইপাস লাইনও ছিল বলে জানা গেছে। ৫ আগস্টের পর লাইনটি রাতারাতি কি হয়েছে তা এখন আর নিশ্চিত করে বলতে পারছেনা কেউ।
এ বিষয়ে আব্দুল কাদির মোল্লার কাছে জানতে চাইলে তিনি হাসতে হাসতে বলেন আগে কিছু অতিরিক্ত লোড ব্যবহার করতাম। এখন অবশ্য আর করি না।
অবৈধবাবে গ্যাস ব্যবহারের ফলে গ্যাস সংকট দিন দিন বেড়েই চলছে। কেবল বরাদ্দের অতিরিক্ত ১ লাখ ২০ হাজার ঘন ফুট গ্যাস ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে বহুল আলোচিত শিল্পপতি ও থার্মেক্স গ্রুপের এমডি আব্দুল কাদির মোল্লার বিরুদ্ধে। এ কাজে তাকে সহায়তা করছেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির স্থানীয় কিছু অসাধু কর্মকর্তারা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, শিবপুর উপজেলার কারারদীতে থার্মেক্স গ্রুপের ৫টি প্রতিষ্ঠানে গ্যাস ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪২০ ঘন ফুট। অথচ এখানে অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করছেন ৮০ হাজার ঘনফুট। নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনে পরিচালিত ১১টি বয়লার ও ৩৮টি জেনারেটর রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানে । সবগুলো বয়লার ও জেনারেটরই টেম্পারিং করা হয়েছে। এই শিল্পপতি চুরি বিদ্যা রপ্ত করেছেন যাদুর মত। ৩ টনের বয়লারকে ২ টন ও ২ টনের টা দেখিয়েছেন দেড় টন করে। এভাবেই দীর্ঘদিন ধরে হাজার হাজর ঘনফুট গ্যাস অবৈধভাবে ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির নথি ঘেঁটে দেখা যায়, থার্মেক্স ওভেন ডাইং (গ্রাহক সংকেত ৩৩৬০১৮৭, ৮৩৬০১৮৭) কাগজে কলমে ব্যবহার করছে ৭৭৯১৮ ঘনফুট। ২টি বয়লার, ২টি টিপি বয়লার, গ্যাস সিনজিং ১টা, আই আর, বোনসেন বার্নার ১টা ও ৬টি আবাসিক বার্নার ও ৩টি জেনারেটরে রয়েছে এখানে। থার্মেক্স মিলাঞ্জ স্পিনিং এ ৯টি জেনারেটরে ব্যবহার করছে ৬৮০৮৪ ঘনফুট গ্যাস। আদুরী নিটিং কম্পোজিট ৪টি বয়লারে ৬৮৪৩২ ঘনফুট, থার্মেক্স ইয়ার্ণ ডাইং লিমিটেডে ১৮৮৫৬ ঘনফুট ও থার্মেক্স ইয়ার্ণ ডাইড এন্ড ফেব্রিক্সে ৮টি জেনারেটরে ১০৬১৩০ ঘনফুট গ্যাস বরাদ্দ রয়েছে। অথচ বয়লার ও জেনারেটর টেম্পারিং করে অতিরিক্ত আরো ৮০ হাজার ঘন ফুট গ্যাস ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি।
মনোহরদীর পাঁচকান্দিতে থার্মেক্স টেক্সটাইলে এক মেঘা ওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ১৬টি জেনারেটরসহ ডজনাধিক বয়লারে প্রায় ২ লাখ ঘনফুট গ্যাস ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে। অথচ এখানে অতিরিক্ত আরো প্রায় ৬০ হাজার ঘনফুট গ্যাস অবৈধভাবে ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি। শিবপুর ও মনোহরদী মিলিয়ে এই শিল্পপতি মোট ১ লাখ ২০ হাজার ঘনফুট গ্যাস অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
কারখানায় যারা গ্যাস সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত আছেন এবং তদারকি করেছেন এমন একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে থার্মেক্স এর উচ্চপদস্থ সাবেক এক কর্মকর্তা জানান, প্রায় সবগুলো বয়লার ও জেনারেটরেই টেম্পারিং করে বরাদ্দের অতিরিক্ত লোড ব্যবহার করা হচ্ছে। এই অনিয়মের সাথে জেনারেটর কোম্পানিগুলোও জড়িত। ক্রেতা যে ভাবে বলেন ঠিক সেভাবেই ক্যাটালগ তৈরি করে দেয় তারা।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি চিনিশপুর অফিস সূত্রে জানা যায়, বেসরকারিভাবে ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল লাইনে নরসিংদীর বড় গ্রাহক পাকিজা গ্রুপ। তারা প্রতি মাসে ১৪ থেকে ১৫ কোটি টাকার গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন। দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রাহক হলেন, থার্মেক্স গ্রুপ। এই গ্রুপটি মাসে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকার গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন । এর পরেই রয়েছে আমানত শাহ্ গ্রুপ। তারাও প্রতি মাসে প্রায় ৯/১০ কোটি টাকার গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন।
এলাকাবাসী জানায়,আব্দুল কাদির মোল্লার চুরি বিদ্যার হাতেখড়ি হয় সেই স্কুল জীবনেই। পাট চুরি করে ধরা পড়ে পিটুনি খাওয়ার পর শুরু হয় গ্যাস চুরি। গ্যাস চুরি থেকে ব্যাংক লুট করে রাতারাতি বনে যায় ভুইঁফোড় শিল্পপতি। শিল্পপতি থেকে দানবীর বনে গেলেও ঋণে জর্জড়িত এখন থার্মেক্স গ্রুপ । তিতাস গ্যাসের ওয়েলডার হিসেবে চাকুরি জীবন শুরু হলেও খুবই অল্প সময়ের মধ্যে গ্যাসের অবৈধ ব্যবহার রপ্ত করেন বহুল আলোচিত শিল্পপতি আব্দুল কাদির মোল্লা।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির চিনিশপুর অফিসের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো: মাকসুদুর রহমান বড় বড় কয়েকটি কারখানায় লোড বরাদ্দের অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করার কথা স্বীকার করে বলেন, প্রায়ই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়া হয়। গত তিন মাসে কয়টি কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং কারা এসব শিল্প কারখানার মালিক তাদের নাম-ধাম জানতে চাইলে তিনি বলতে অনীহা প্রকাশ করেন। বাইপাস লাইন এখন আর খুব একটা নাই উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, খোঁজ পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে আওয়ামী লীগের আমলে পুরোটা সময় কাদির মোল্লার কারখানায় গ্যাসের একটি বাইপাস লাইনও ছিল বলে জানা গেছে। ৫ আগস্টের পর লাইনটি রাতারাতি কি হয়েছে তা এখন আর নিশ্চিত করে বলতে পারছেনা কেউ।
এ বিষয়ে আব্দুল কাদির মোল্লার কাছে জানতে চাইলে তিনি হাসতে হাসতে বলেন আগে কিছু অতিরিক্ত লোড ব্যবহার করতাম। এখন অবশ্য আর করি না।
নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।
৩ দিন আগেহাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।
১২ দিন আগেভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।
২১ দিন আগেভারতের সামরিক হামলার বদলায় শনিবার পাকিস্তান বুনিয়ানুম মারসুস’ নামে যে অভিযান শুরু করেছে, তাতে ভারতের কলিজায় আঘাত লেগেছে বলে সহজেই ধারণা করা যায়
২১ দিন আগেনিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নান এর পাশে এখন আর কেউ নেই। আদালত খান মো. আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী সাকিলা বেগমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দেয়ার পর একদিনেই পরিস্থিতি একেবারে পাল্টে গেছে।
হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে গড়ে তোলা শিল্পকারখানা নিয়ে এখন চরমভাবে শঙ্কিত ও উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি সংকট, ঋণের উচ্চ সুদহার, ডলার সংকট, নিরাপত্তাহীনতা, মামলা-হামলাসহ নানান রকম সংকটে ব্যবসায়ীরা। চরম গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের কল-কারখানাগুলো।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরির বরাতে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের ডিরেক্টর জেনারেল অফ মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) একমত হয়েছেন— উভয়পক্ষই বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।
ভারতের সামরিক হামলার বদলায় শনিবার পাকিস্তান বুনিয়ানুম মারসুস’ নামে যে অভিযান শুরু করেছে, তাতে ভারতের কলিজায় আঘাত লেগেছে বলে সহজেই ধারণা করা যায়