নীলফামারীতে হু হু করে ভোগ্যপণ্যের মুল্যবৃদ্ধিতে ক্রেতা সাধারণ দিশেহারা হয়ে পরেছে। ব্যবসায়ীরা এই মুল্যবৃদ্ধিকে অপর্যাপ্ত সরবরাহের কারণ বলে অজুহাত তুলছেন।
গবেষকরাও ইলিশের পেটে পেয়েছেন মাইক্রোপ্লাস্টিক, যা ইলিশের জীবনচক্রে প্রভাব ফেলতে পারে বলে শঙ্কা তাদের। এতে উদ্বেগ বাড়ছে মানুষের স্বাস্থ্য নিয়েও
অন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড
বর্তমানে এর মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এফডিআরের (ফাইন্যান্স ডিপোজিট রেট) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৫০ কোটি টাকায়, যা তার আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে।
বেশিরভাগ সবজিরই এখন মৌসুম শেষ, তাই সরবরাহ কম। কিন্তু দুই মাস ধরেও কী একই রকম অবস্থা চলতে পারে? সবজির মৌসুম তো দুই মাস আগেই শেষ হয়েছে। এখনো কী নতুন সবজি ওঠেনি? এত বেশি দাম হলে তো সাধারণ ক্রেতারা সবজিও কিনতে পারবে না
জুলাই মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র এক হাজার ৬৪৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ০.৬৯ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হয়েছিল দুই হাজার ৯২২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বা ১.০৫ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসের বাস্তবায়ন একক মাস হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে
জ্বালানি ভর্তি হওয়ার পর প্রথম ইউনিটটি ধারাবাহিকভাবে ১০ মাস পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে এবং ‘জ্বালানি লোড করতে আমাদের এক মাস সময় লাগবে
এই কার্যক্রমের আওতায় একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি এবং ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। পণ্যের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে: প্রতি লিটার তেল ১১৫ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৮০ টাকা এবং প্রতি কেজি মসুর ডাল ৭০ টাকা। সব মিলিয়ে ৪৫০ টাকায় একজন ভোক্তা এই তিনটি পণ্য কিনতে পারবেন
১০ বছর ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের তীব্র প্রভাবে পুড়ে ছাই হয়ে যেতে থাকে চাষীদের স্বপ্ন। চিংড়ি ঘেরে দফায় দফায় ভাইরাসের সংক্রমণ, লবণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়াতে ধ্বংস হতে শুরু করে বাগদা চিংড়ি খাত। এক সময়ের অর্থকরী ফসল হিসাবে খ্যাত বাগদা চিংড়ি চাষীদের চোখ জুড়ে নেমে আসে অন্ধকারের কালো ছায়া
আগস্ট মাসের জন্য জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। জুলাই মাসে যে দরে জ্বালানি তেল বিক্রি হয়েছে একই দামে আগস্ট মাসেও বিক্রি হবে।
মধুপুরের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকায় ঢাকা, কুষ্টিয়া, বগুড়া, সিলেট, নাটোর, রাজশাহী, খুলনা, হবিগঞ্জ, নীলফামারী, গাইবান্ধা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, দিনাজপুরসহ সারা দেশেই আনারস সরবরাহ হয়। মধুপুরের আনারসের চাহিদা ও লাভ দুটোই বেশি
অনুকূল আবহাওয়া মাল্টা চাষের জন্য উপযোগী বলে মনে করছেন চাষিরা
প্রতি কেজিতে সবজির দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৪০ টাকা
বোরো মৌসুমে সরকারের চাল সংগ্রহের প্রভাবে দাম কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী
জৈব সার মিশ্রণ ও নারিকেলের ছোবরার মধ্যে বীজ বপন করে চারা উৎপাদন করা হয়
তবে বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে অনেকেই সেচযন্ত্র চালিয়ে আমন চারা রোপণ শুরু করেছে। কৃষকরা জানান এতে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি কাঙ্ক্ষিত লাভের মুখ দেখবেন না তাঁরা।