নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের বিভিন্ন ব্লকে ১০০টি নতুন কূপ খনন পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় এবার আরও তিনটি কূপ খননের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
কুমিল্লার শ্রীকাইল, পাবনার মোবারকপুর ও সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ এলাকায় নতুন এই তিন কূপ খনন করবে বাপেক্স। সোমবার একনেক সভায় ‘শ্রীকাইল ডিপ–১, মোবারকপুর ডিপ–১ ও ফেঞ্চুগঞ্জ সাউথ–১’ শীর্ষক প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। এক হাজার ১৩৬ কোটি টাকার এই প্রকল্পের মধ্যে ৯০৯ কোটি দেবে সরকার এবং বাকি অর্থ বহন করবে বাপেক্স। ২০২৭ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিন আরও মোট ১৭টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দেয় একনেক। সব প্রকল্পের সম্মিলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে আসবে ৯ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা এবং বিদেশি ঋণ হিসেবে পাওয়া যাবে ৫১০ কোটি টাকা।
শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সভায় বিভিন্ন উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে—চট্টগ্রাম অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন, সৌরবিদ্যুতের সম্প্রসারণ, ঢাকায় অগ্নিনিরাপত্তা আধুনিকায়ন, এমআরটি লাইন–৬–এর সংশোধিত ব্যয়, এবং নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন।
গৃহায়ন খাতে বিশেষ দুটি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের আবাসনের জন্য। মিরপুরে ১,৫৬০টি ফ্ল্যাট নির্মাণ এবং ‘৩৬ জুলাই’ আবাসিক ফ্ল্যাট প্রকল্পে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ১,৩৪৪ কোটি ও ৭৬১ কোটি টাকা।
একনেকের অনুমোদন পাওয়া এসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে জ্বালানি নিরাপত্তা, অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি উৎপাদন এবং সামাজিক সেবায় নতুন গতি আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

দেশের বিভিন্ন ব্লকে ১০০টি নতুন কূপ খনন পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় এবার আরও তিনটি কূপ খননের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
কুমিল্লার শ্রীকাইল, পাবনার মোবারকপুর ও সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ এলাকায় নতুন এই তিন কূপ খনন করবে বাপেক্স। সোমবার একনেক সভায় ‘শ্রীকাইল ডিপ–১, মোবারকপুর ডিপ–১ ও ফেঞ্চুগঞ্জ সাউথ–১’ শীর্ষক প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। এক হাজার ১৩৬ কোটি টাকার এই প্রকল্পের মধ্যে ৯০৯ কোটি দেবে সরকার এবং বাকি অর্থ বহন করবে বাপেক্স। ২০২৭ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিন আরও মোট ১৭টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দেয় একনেক। সব প্রকল্পের সম্মিলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে আসবে ৯ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা এবং বিদেশি ঋণ হিসেবে পাওয়া যাবে ৫১০ কোটি টাকা।
শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সভায় বিভিন্ন উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে—চট্টগ্রাম অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন, সৌরবিদ্যুতের সম্প্রসারণ, ঢাকায় অগ্নিনিরাপত্তা আধুনিকায়ন, এমআরটি লাইন–৬–এর সংশোধিত ব্যয়, এবং নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন।
গৃহায়ন খাতে বিশেষ দুটি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের আবাসনের জন্য। মিরপুরে ১,৫৬০টি ফ্ল্যাট নির্মাণ এবং ‘৩৬ জুলাই’ আবাসিক ফ্ল্যাট প্রকল্পে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ১,৩৪৪ কোটি ও ৭৬১ কোটি টাকা।
একনেকের অনুমোদন পাওয়া এসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে জ্বালানি নিরাপত্তা, অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি উৎপাদন এবং সামাজিক সেবায় নতুন গতি আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

দেশের ব্যাংকিং খাতে দীর্ঘদিন জমে থাকা উদ্বেগটির বাস্তব রূপ আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের এক-তৃতীয়াংশের বেশি এখন অচল বা খেলাপি
৬ দিন আগে
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে গত অক্টোবরের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানিকৃত পণ্য খালাস ও সরবরাহব্যবস্থা কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। গুদাম পুড়ে যাওয়ার পর অস্থায়ী ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করলেও তা পর্যাপ্ত না হওয়ায় এখনো শৃঙ্খলা ফেরেনি।
৭ দিন আগে
দীর্ঘ অস্থিরতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা ও বিনিয়োগে স্থবিরতা—এই তিন মারাত্মক চাপে অন্তর্বর্তী সরকার যে অর্থনীতি পেয়েছিল, তা ছিল কার্যত গতিহীন
৮ দিন আগে
নীলফামারীতে উত্তরা ইপিজেড চালুর পর এলাকায় জীবনে নতুন গতি এসেছিল। কিন্তু সম্প্রতি অদৃশ্য শক্তির উস্কানিতে ইপিজেডে অস্থিরতা বাড়ছে, অনিশ্চয়তায় পড়েছে প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিকের জীবিকা। শ্রমিক অসন্তোষের জেরে একই দিনে চারটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে
৯ দিন আগেদেশের বিভিন্ন ব্লকে ১০০টি নতুন কূপ খনন পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় এবার আরও তিনটি কূপ খননের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)
দেশের ব্যাংকিং খাতে দীর্ঘদিন জমে থাকা উদ্বেগটির বাস্তব রূপ আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের এক-তৃতীয়াংশের বেশি এখন অচল বা খেলাপি
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে গত অক্টোবরের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানিকৃত পণ্য খালাস ও সরবরাহব্যবস্থা কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। গুদাম পুড়ে যাওয়ার পর অস্থায়ী ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করলেও তা পর্যাপ্ত না হওয়ায় এখনো শৃঙ্খলা ফেরেনি।
দীর্ঘ অস্থিরতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা ও বিনিয়োগে স্থবিরতা—এই তিন মারাত্মক চাপে অন্তর্বর্তী সরকার যে অর্থনীতি পেয়েছিল, তা ছিল কার্যত গতিহীন